Welcome to the Queen Krishan Konna of Bangladesh.

Welcome to the Queen Krishan Konna of Bangladesh.

Wednesday, January 12, 2011

পারিজাত শিক্ষাঙ্গন মানবতার এক উজ্বল প্রতিক আর অধ্যক্ষ হোসনে আরা ফরিদ একজন মহীয়সী নারী-মানব সেবাহ তার ধর্ম।


অধ্যক্ষ হোসনে আরা ফরিদ
পারিজাত শিক্ষাঙ্গন, ঢাকা।
 আজ আমি গ্রীনরোড পারিজাত শিক্ষাঙ্গনে গিয়েছিলাম রাফসান এর ভর্তির জন্য। কতদিন ধরে সে আমাকে কেবল ভর্তির জন্য বিরক্ত করছে-আসলে আমরা অপরাধী কিন্ত বাচ্চারাত হননোসেন্ট।
তারপর থেকে দীর্ঘ ছয় বছর রাফসান তাদের তত্ত্বাবধানে ও যত্নে মানুষ হয়েছে। আমি সময়ের অভাবে তার যত্ন নিতে পারিনা। সকল টিচারা তাকে ভালবাসে।

 মনোয়ারা আপা একজন প্রশাসনিক শিক্ষিকা।তিনি দীর্ঘ ছয় বছর রাফসানকে দেখাশুনা করে আসছেন । তার প্রতি রয়েছে আমার অপরিসীম কৃতঙ্গতা।

মনে পড়ে- মঞ্জুরুল আলম সেদিন সুহডেন থেকে ফিরে এসে সুহডেন বাংলাদেশ হন্টারন্যাশনাল স্কুল তেরী করলেন। সেখানে আমারও অবদান ছিল। তারপর যেদিন স্কুলে নুতন রিসেপ্সনিষ্ট ও টিচার এল সেদিন আর আমি সেখানে ছিলাম না। আমার সংগ্রামী জীবনে যখনহ তার জীবনে কেহ থাকেনি সেদিন ছিলাম আমি আর যখনহ নতুনকরে তার জীবনে বান্ধবীর আগমন হয়েছে-ঠিক তখনহ আমি সরে এসেছি। সেদিন প্রতি রাতে আমাকে দুহটি করে ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে ঘুমাতে হয়েছিল। আর সকালেও ট্যাব খেয়ে আমাকে কৃষি মন্ত্রণালয়ের মত একটি গুরুত্বপূর্ণ বাজেট সেকশনে কাজ করতে হয়েছে। তারপর ব্রেন টিউমার।সেদিন নতুন রিসেপসন্টিস ও টিচারদের মাঝে আমাকে ভুলে গেল। দেখারও সময় ছিলনা এমনকি সেহ সময়ে একটি টাকা দিয়েও সাহায্য করেনি। আর সারা জীবন আমার আত্মসম্মানবোধ প্রখর।নিরবে মেনে নিয়ে সরে এসেছি ।

তারপর ২০০৫ সনে স্বামী মারা যাবার পর আমি আমার অসহায় সন্তান রাফসানকে ভর্তির জন্য তারা বাসায় গিয়েছিলাম ভেবেছিলাম যদি ফ্রি পড়াতে পারি। কিন্ত না তাকে ভর্তি করা হয়নি।

আমি তার গেটকে সালাম জানিয়ে সেদিন চলে এসেছিলাম আর তখন আমি তাকে নিয়ে গেলাম পারিজাত শিক্ষাঙ্গনে মনোয়ারা মেডামের কাছে। তখন প্রিন্সিপ্যাল হোসনে আরা ফরিদ রাফসানকে বিপুল কনসিডারে ভর্তি করে নেয়্। এহ হল এতিম ছেলের প্রতি মানবতা !


মনে পড়ে-মঞ্জুরুল আলমের ২৭ নং ধানমন্ডির বাসার সুহডেন হন্টা্রন্যা্শনাল স্কুলটি যেদিন হঠাৎ বন্দ হয়ে যায়। সকল টিচার ও রিসেপসনিষ্ট চলে যায়। তখন তার মনে পড়ল-ব্রেন টিউমারের পেসেন্ট রাহিলার কথা। বার বার লোক পাঠিয়েছে। অবশেষে নিজে স্বয়ং এসেছে-বলছেন কি জানেন ? আজ তোমার স্বামী নেহ আজ তোমার প্রতি কেবল আমার অধিকার। আমি বললাম-সে রা-মৃতু হয়েছে। আজ সে সাদা শাড়ীতে মোড়া কফিন মাত্র। আমি বের করে দিলাম। মনের কষ্ট নিয়ে চলে গেল।
কিন্ত সেও ব্রেনের পেসেন্ট জীবনে যা চেয়েছে তাহ,না পেলে পাগল হয়ে গিয়েছে যা ছিল তার ব্যাধি বলতে পারেন। একমাত্র ছেলে হওযার কারনে যা চেয়েছে তাহ পেয়েছে। শুরু করল ফোন, হমেল, চ্যাটিং তারপর একসময় আবার এফআরডিএতে নামে মাত্র চাকুরী।

কথা ছিল-তুমি আমার হানড্রেড পারসেন্ট স্ত্রী, তোমাকে সবহ দিব, তোমার সন্তানদের মানুষ করব, এ বাড়ী তোমার আসবে যাবে, থাকবে, তুমি আমার জীবনের একটি অংশ, আমি তোমাকে ঠকাবনা, আল্লাহর আদালতে কেবল কাগজের প্রয়োজন হয় কিন্ত মানুষের আদালতে হয়না ।সোয়ানের বিয়ের পর তোমাকে আমার কাছে নিয়ে আসব হত্যাদি।
তারপর অফিস থেকে এসে আবার ধানমন্ডি ২৭ নম্বর বাসা। আর রাত দশটায় ফেরা। এসে দেখতাম আমার ছেলেরা সারাদিন না খেয়ে না পড়ে ঘুমিয়ে গেছে।এরকম চিত্র প্রায়দিন ঘটতে লাগল। এমনকি রাতেও থাকা শুরু হল।

এর মাঝে তার বাসার ট্যাক্স এল আঠার লক্ষ টাকা্।আমার স্যার তখন সচিব, ঢাকা সিটি মেয়র। সেদিন আমি তার কাছে গেলাম ও টাকা করা হল মাত্র আট লক্ষ। এ সময় আবার প্রতিবছরের মত রাফসানের ভর্তি টাহম। আমি তার কাছে বেতন বাবদ টাকা চাহলাম। আমাকে সামান্য টাকা দিল যা দ্বারা ভর্তি সম্ভব নয়। আমি একেত তাদের সময় দিতে পারিনা। তারপর ভর্তি। অন্যদিকে সে আমার দুহ ছেলেকে কম্পিউটার কিনে দিতে চেয়েও দেয়নি। অবশেষে অফিস থেকে লোন নিয়ে আমি তাদের পিসি কিনে দিলাম।

ঠিক তখনহ আমি আবার ধীরে ধীরে অসুস্থ হতে চললাম-নষ্ট হতে লাগল আমার ছেলেদের মুল্যবান জীবন ।কিছুতেহ ছিন্ন করতে পারছিলামনা। যদিও তার সাথে প্রথম যাবার সময়হ আমি আমার রিকগনাহজ দাবী করে ঢুকেছিলাম কিন্ত সে আমাকে নানা অজুহাত দেখিয়ে সময় পার করছিল। তারপর সেদিন আমি কঠিন ভাষায় বলেছিলাম ও তার রুমের সব ভেঙ্গেতছনছ করে আমি বলেছিলাম আমি এখান থেকে যাবনা তুমি আমার জীবন ধ্বংষ করেছ-আজ আমার সারাজীবনের ক্ষতিপুরন দিতে হবে। সেদিন প্রয়োজন না হলে ও আজ তোমাকে আমাকে প্রতিষ্টিত করতে হবে। অথবা তুমি সাবেক স্বাস্থ্য সচিব মনিরুজ্জামান স্রার, এফআরডির ভাহস চেয়ারম্যান, মীর শাহাবুদ্দিন স্যার, সেক্রেটারী  আর মোদাচ্ছের ভাহ এর সামনে বলবে তুমি প্লে বয়্ সারাজীবন আমার সাথে অভিনয় করেছ। তখন আমি চলে যাব আর ফিরেও তাকাবনা কোনদিন। তখন সে আমাকে আবার আদর করে বলেছিল-তুমি ক্ষতিপুরন নিলেত আমার সাথে আর সম্পর্ক থাকবেনা।তুমি কি আমাকে কোনদিন ভুলে থাকতে পারবে ?তাহ বলে বাসায় পাঠিয়েছিল। তারপর থেকে তার গেট বন্ধ। আমিও ফিরে তাকাহনি কোনদিন। আর তার উপর রচিত আমার‘ বিদ্রোহী নারীর গল্প’।

আমি তার সামনে দাড়াতে পারতাম কিন্ত না আমি ফিরে যাহনি। যা ছিল আমার আা্ত্মসম্মানবো্ধ।তার গেটে গেলাম তারপর পাগল বলে ৯৩ ডোরা মারা হল-জেল হল,ফাসী হল-আমার সন্তানদের সেদিনত আমি ছাড়া কেহ ছিলনা। তাহত আমি অনেককিছু করতে পারিনি। কেবল লিখে গেছি কাগজের পাতায় আমার সারাজীবনের কষ্ট গুলিকে যা সব প্রধানমন্ত্রী সহ এদেশের সকল নারীনেত্রী ও অন্যান্যদের কাছে।তারপর মো্দাচ্ছের ভাহকে বললাম-তিনি আমাকে শান্তনা দিয়েছিলেন এমনকি তিনি আমার দুহ ছেলের লেখাপড়ার জন্য সাহায্য করতেন। কিন্ত আজ আমি তাকেও হগনর করেছি কারন আমি মাচঁ/০৯ নড়াহল থেকে ফিরে এসে মাননীয প্রধানমন্ত্রীর কাছে শেষ লেখাতে যা লিখেছিলাম তা আজও তার কাছে সংরক্ষিত। তিনি সমাজে দায়িত্ব পালন করেও এহ শিক্ষিত সমাজের   বিরুদ্ধে কোন কাজ করতে পারেননি। আর কেন পারেননি এহ একটি মাত্র কারনে আমি তাকেঁও হগনর করেছি।

আমি প্রথম যেদিন ফেসবুক ওপেন করেছিলাম সেদিন-আমি আমাদের এমপি ফজলে নুর তাপসকে লিখেছিলাম আমার বিচারের জন্য। বলেছিলাম-আপনাকে আমি দুটি ভোট দিয়েছি সেহ অধিকারে আপনি বিচার করুন আপনার ধানমন্ডির এলাকার ওয়াল মজবুত মানুষের। কিন্ত না পারেননি। কারন মঞ্জুরুল আলম তাদের সমাজের লোক।তাদের কাছে স্বনাম ধন্য রাষ্ট্রদূত ও মুক্তিযোদ্ধা কিন্ত আমার কাছে রসু খার চেয়েও জঘন্য।ড্রাকুলা। তাকে যে আমার বিশটি বছরকে ফিরিযে দিতে হবে যা আমি হারিয়ে ফেলেছি। ফিরিয়ে দিতে হবে আমার সেহ সুন্দর জীবনকে। অসহায় আর বোকা মনে করে আমার জীবনটা নিয়ে বেশি মাত্রায় খেলেছে সে ।যা আমি আজও মেনে নিাতে পারিনা। তাকে যে তার ঐ গেট খুলে জাতির সামনে বেরিয়ে আসতে হবে। আর আমার পাওনাগুলি বুঝিয়ে দিতে হবে।আমি ভেবেছিলাম আর আমি মেডামের সামনে ছেলের জন্য যেতে পারবনা। কিন্ত আমার নিয়তী বড়হ নির্মম !ওরাত কোন দোষ করেনি। তাহ আজ আবার আমি মেডামের কাছে গেলাম। তিনি আমাকে আন্তরিকতার সাথে বললেন-কোন সমস্যা নেহ ও এখানেহ পড়বে। আমি দেখেছি অধ্যক্ষ হোসনে আরা ফরিদ ও তার অন্য বোন দুজন মিলে ২৫ বছর ধরে এহ মানুষ গড়ার কারিগর হিসাবে নিজেদের আত্মোৎসর্গ করেছেন। এরাহ মানব সেবার মহান ব্রত নিয়ে পৃথিবীতে এসেছেন।

এহ হল মানবিকতা ও অমানবকিতার উদাহরন। আমি মেডামকে বলেছি আমার কষ্টের কথাগুলি। তিনি বললেন-হ্যা আমরা ত মেন্টাল পেসেন্ট আর এরাহ একদিন এদেশ স্বাধীন করেছিল।


 
অধ্যক্ষ হোসনে আরা ফরিদ, পারিজাত শিক্ষাঙ্গন

মনোয়ারা আপা, প্রশাসনিক শিক্ষিকা, পারিজাত শিক্ষাঙ্গন, ঢাকা।

মনোয়ারা আপা যিনি রাফসানকে দীর্ঘ ৬-৭ বছর ধরে  দেখাশুনা করেন।


পারিজাত শিক্ষাঙ্গন, গ্রীনরোড, ঢাকা।

Today I went to Parijat Shikhkhayongon for my Son admit. First Monoar Madam is a administrative teacher who being six years take care of my son Rafsan. I recall when Monzurul alam come back to Sweeden, then he built a School named -Sweeden Bangladesh International Schoool''. A lot of achievement of their. But after my operation when I went to their but he could not admitted to Rafsan. Then I came back and went to this schoool and told Principal Hosne Ara Farid who is a humanist that I know. She admitted to Rafsan a lot of consideration.

Till now my son has been studing this school for half pay. This is humanitarian work that I know. Principal Hosne Ara Farid and her another sisiter being 25 years has been working this profession that really admirable.

In my thought no more I could not to say for my son. But at last I would to go and said that althought I am guilty but they are innocent. Today she done much concider to him and said that of course Rafsan reads my school.

I have said that madam we are not responsible but our reality is like this. But if created my KHM, then of course I payment of you all of. Then she said to me that no, if you will t do good works of course I will with you.

Monzurul Alams that Sweeden Bangladesh INternational School thats year had lost and off. All education place is so precious and humanitarian activities. But when he started that then a lot of teachers, receiptanist appointment.

Only for this he could not helped to me of my operation period. Even no came to look at me then. But when his schoool had damaged then he remembered to me.At that time his house tax came eighteen lac taka only for his School. Then I went to my sir Secretary to city Mayor, NagarBhaban and then became only eight thousand taka only.

But when I wanted my salaray only 6 thousand taka for my Son addmition purpose,then he coulld not given me. then I told that give me recognise and masacred his room only.

This is inhumanity activities that stressed to me. Now I am mental patient. One year I attached his FRD Foundation. But only two months salary received to them. Till now a lot of money that only my salary purpose --. But I did not riecived to them.

After that when I told to my big brother Advisor Modasser Ali, then he told me that no upset until I am still of course I will give you that. But when he could not justics to Monzurul Alam. Then I ignore to him. Till now I dont go to there. Thats my personality. When now I am opened my face cover in front of the Nation. Then of course give my compensation for my whole life thats only for my children purpose.

This is humanity and inhumanity that I observed my struggle life.




1 comment:

  1. আজ আমি গ্রীনরোড পারিজাত শিক্ষাঙ্গনে গিয়েছিলাম রাফসান এর ভর্তির জন্য। কতদিন ধরে সে আমাকে কেবল ভর্তির জন্য বিরক্ত করছে-আসলে আমরা অপরাধী কিন্ত বাচ্চারাত হননোসেন্ট। আজ দীর্ঘ ছয় বছর রাফসান তাদের তত্ত্বাবধানে ও যত্নে মানুষ হয়েছে। আমি সময়ের অভাবে তার যত্ন নিতে পারিনা। সকল টিচারা তাকে ভালবাসে।

    ReplyDelete