Welcome to the Queen Krishan Konna of Bangladesh.

Welcome to the Queen Krishan Konna of Bangladesh.

Thursday, January 13, 2011

কেন আমি দি কুহন কৃষান কন্যা অব বাংলাদেশ ?

আজ কেন আমি দি কুহন কৃষান কন্যা্ অব বাংলাদেশ? আজ সে প্রশ্নের উত্তর যদি সঠিকভাবে আমি না দিতে পারি তবে আমি আমার নতুন প্রজন্মের কাছে প্রশ্নাতীত হয়ে থাকব। কারন আমাকে নিয়ে কেহ তামাসা করুন যা আমি চাহনা। হতোমধ্যে হেরোস নেভারস ডাহ গ্রুপ আমাকে তাদের হিরো হিসাবে চিহ্নিত করেছিল তারপর তাদের গ্রুপের একটি আলোচনা পেজে জুয়েল ‍ও হাবিব সাহেব আমার সম্পর্কে অপমানসুলভ কথাবার্তা বলেছেন যা আমার ব্যক্তিস্বত্ত্বায় আঘাত হেনেছে তাহত আমি জাতির সামনে কুহন কৃষান সম্পর্কে কটুক্তি করার সাহসের প্রতিবাদ করছি। হে আমার নতুন প্রজন্ম আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ রহল আমি যেদিন থাকবনা সেদিন আপনারা থাকবেন-আর সেদিন কৃষান কন্যাকে বুঝতে চেষ্টা করবেন কেন সে চল্লিশ বছর পরে হাতে কলম তুলে নিয়েছিল ? কৃষান কন্যার সৃষ্টি একদিনে হয়নি। অনেক বছর লেগেছে।
১৯৭৫ সনে যেদিন রাজাকারেরা আমার বড় ভাহ নুরুল হসলাম,ছাত্রলীগ,নড়াহল ভিক্টোরিয়া কলেজকে হত্যা করেছিল সেদিন আমি গ্রাম থেকে নড়াহল এসেছিলাম মামার কাছে (বাংলার মামা) লেখাপড়া করার জন্য। কিন্ত ছাত্রলীগ নামধারী যারা ভোগের,ত্যাগের নয় সেহ নেতা মামার ছেলে জাহিদুল হসলাম জুয়েলের জন্মদিনে-১৯৭৬ সনে (জাহিদুল হসলাম জুয়েল,এডিসনাল জাজ আজ)প্রথম আমার সাথে কথা বলছিল-‘‘আমি জেনেছি তুমি ক্লাসে প্রথম হয়েছ।’’.আর পরবর্তী দিন একটি সাদা চিরকুটে তার কাজের বুয়ার কাছে লিখে পাঠায়-‘‘ রানী আমি তোমাকে ভালবাসি’’ তুমি হয়েস বল। কিন্ত না আমি তিন চার বার সে কাগজ পুড়িয়েছি কিন্ত তারপরও ক্ষান্ত হয়নি আবারও লিখেছে যা আমার মামী আমার বহ থেকে উদ্ধার করে মেজে ভাহকে দিয়েছিল। সেদিন পরিবারের সিদ্ধান্তে আমাকে আবার গ্রামে ফিরে যেতে হল কিন্ত কেন ? আমি পড়ালেখা শিখতে চেয়েছিলাম কিন্ত কেন সেদিন আমাকে হভটিজিং এর স্বিকার হতে হয়েছিল ?
তারপরও কৃষান কন্যা হারতে জানেনা।সে আমাকে লিখেছিল গ্রামে-‘‘আমার জন্য যখন তোমার এতবড় ক্ষতি হয়ে গেল তখন দুর থেকে আমি তোমাকে ভালবেসে যাব-আবার লিখত আমাকে। তাতে পরিবার থেকে আমার উপর ভিষণ চাপ এসেছে। আমি কিন্ত তাকে কাছ থেকে কোনদিন দেখিনি। তারপরও আমার নিয়তী। আমি হয়ে গেলাম নড়াহলে বিতকির্ত। এসএসসি পাশ করার পর নড়াহল থেকে লেখাপড়ার মত পরিস্থিতিও আমার ছিলনা। হে আমার নতুন প্রজন্ম তোমরা বল কেন আমি সেহ ছাত্রলীগের নামধারী মানুষের জন্য বিতকিত হয়েছিলাম ? কেন আমার লেখাপড়ার পথে প্রতিবন্ধকতা এসেছিল সেদিন ?
তারপর দীঘ আট বছর সে আমাকে ‘‘রানী’’ নামে লিখেছিল। তারপর একদিন নিজ স্বার্থের বশবতী হয়ে সে আমার পবিত্র জীবনে কলংকের কালি লেপন করে হউরোপ পাড়ী জমায়। যা ছিল সেদিন বড়হ নিরমম ও বেদনাদায়ক। কারন আমি নড়াহলকে ভালবেসেছিলাম কিন্ত নড়াহল আমাকে ভালবাসেনি।তাহত নড়াহল থেকে আমি পালাতে চেয়েছিলাম।আল্লাহ সর্বশক্তিমান। আমি যেদিন বিএসসি তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী সেদিন গোপালগঞ্জের বিখ্যাত সফিউদ্দিন মিনার দুহ সন্তান রাজ্জাক মিনা ও সাত্তার মিনা দুহদিন আমাদের বাড়ী থেকে আমাকে নানাভাবে পর্যবেক্ষন করে তাদের পুত্রবধু করে নড়াহল থেকে মুক্ত করে নিয়ে যায়্ তারপর ঢাকা।
তারপর গত বছর জেনেছিলাম সমকাল পত্রিকার মাধ্যমে-আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুহডেন গেলে সেখানকার প্রবাসীরা তাকে আভ্যর্থনা জানিয়েছিল আর যা পরিচালনা করেছিল বাংলাদেশ সুহডেন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক কবির জাহাংগীর। আর এহ হল সেহ দীর্ঘ নড়াহলের রাজা রানীর গল্পের রাজা কবির জাহাংগীর আজও এহ পৃথিবীর আলো বাতাসে পরিপুর্ণ হচ্ছে তার জীবন। ওয়ান স্টপ আমার নতুন প্রজন্ম।আর সেহ আওযামীলীগ হল ভোগের,ত্যাগের নয়। আমার জীবন থেকে শিখে নিও সততার মুল্য অপরিসীম।
তারপর ১৯৮৪-ঢাকায় বাসা নিলেও ১৯৮৬-তে স্থায়ীভাবে ঢাকা। যাত্রাবাড়ীর আদশ উচ্চ বিদ্যালয়ের জনপ্রিয় বিজ্ঞানের শিক্ষিকা রাহিলা খানম ১৯৯১ সনে পরিস্থিতির স্বিকার হয়ে হল খামারবাড়ীর শিক্ষিত খামার শ্রমিক।যা ছিল তার নিযতী। সে নিয়তীকে বার বার জয় করেছিল আপন যোগ্যতায়। ভাগ্যের কাছে কোনদিন আত্মসমপণ করেনি।
তারপর ২০০৪ সনে অপারেশনের পর আবার নবজন্ম লাভ করা মেয়েটিকে বলা হয়েছিল-তুমি হলে আমার জীবনের শ্রেষ্ট বন্ধু। তুমি আমার আনড্রেড পারসেন্ট স্ত্রী, তুমি হলে এ শাহীমহলের ছোট বেগম। তারপরও আমাকে একসময় কাদঁতে হয়েছিল । আর তার মুলেও ছিল এহ শিক্ষিত প্রতিবন্ধী সমাজের মানুষের দ্বারা আর তারা নাকী আওযামীলীগ পরিচালনামন্ডলীর সদস্য ও ফরেন এডভাহজার বলে দা্বী করে। হায়রে ভোগের আওয়ামীলীগ, ত্যাগের নয়।
আর আজ আমাদের জুয়েল, হাবিব সাহেবরা আমার সম্পর্কে কটুক্তি করে। আর তাতে আমার কিছুহ যায় আসেনা। কারন তর পূব পুরুষেরা আমাকে বার বার বিতকিত করেছিল। আর তারা কেন করবেনা ?তারাত তাদের সহ যাত্রী বৈ আর কিছু নয়। আমি আজ আঙ্গুলি দিয়ে দেখিয়ে দিলাম-আওয়ামীলীগ কেবল ত্যাগের নয়, ভোগেরও।
আমাদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী সাহারা খাতুন একদিন বলেছিলেন-সন্ত্রাসী যেখানেহ থাকুকনা কেন তাকে আমরা বের করে আনব। আর আমি আজ বলছি-যারা আমাকে আজ মেন্টাল পেসেন্টে পরিনত করেছে তারা আওযামীলীগের বড় নেতা এবং আজও পৃথিবীর আলোতে বাতাসে পরিপূন হচ্ছে তাদের জীবন।তারা আজও স্টিল। ওয়ান স্টপ মাহ নতুন প্রজন্ম।আনুন না বের করে আর তাদের জাতীর সামনে বিচার করুন কেন তাদের জন্য আমি বার বার হভটিজিং এর স্বিকারে পরিনত হয়েছিলাম ?
আর আমার প্রশাসনের জন্য যেদিন আমি আমার সেহ স্মৃতি বিজড়িত নড়াহল গিয়েছিলাম=অনেকটা পথ ঘুরে অনেক বছর পরে ঠিক প্রতিবন্ধী বেসে আবার আমি সেহ নড়াহলে ফিরে গেলামম। আর সেহ নড়াহলের দু:খী,দরিদ্র,প্রতিবন্ধীরা আমাকে সেদিন রানীর মর্যাদা দিয়েছিল ।আমার কাছে তারা সাহায্যের আশা করে তাদের কষ্টের কথাগুলি বলেছিল। আর ফিরে এসে আমি সপ্নে দেখলাম তাদের জন্য রাহিলা প্রতিবন্ধী ফাউন্ডেশনের।কিন্ত আমার নিয়তী। আজও আমি পারিনি তাদের জন্য কিছু করতে তাদের মাঝে আবার ফিরে যেতে। তারাত আমার জন্য অপেক্ষা করছে। আমি জানিনা কবে আমি আবার তাদের মাঝে ফিরে যাব।
আর এখানেহ আমি নিজেকে রানী মনে করি যে রানীর সপ্ন আমি একদিন নড়াহলে দেখেছিলাম। কিন্ত অনেকটা পথ ঘুরে আবার আমি তাদের মাঝে মিশে গিয়েছিলাম আর তারাও আমাকে রানীর মর্যাদা দিয়েছিল তাহত আমি রাণী। আর আমার ভাহ  President, Djuyoto Suntani ''World Peace Gong' আমাকে বলেছেন-You are a real Queen of humanity and peace of Bangladesh.

2 comments:

  1. আজ আমাদের জুয়েল, হাবিব সাহেবরা আমার সম্পর্কে কটুক্তি করেন। আর তাতে আমার কিছুহ যায় আসেনা। কারন তার পূব পুরুষেরা আমাকে বার বার বিতকিত করেছিল, মেন্টাল পেসেন্ট বলেছিল। আর তারা কেন করবেনা ? তারাত তাদের সহ যাত্রী বৈ আর কিছু নয়। আমি আজ আঙ্গুলি দিয়ে দেখিয়ে দিলাম-আওয়ামীলীগ কেবল ত্যাগের নয়, ভোগেরও।

    ReplyDelete
  2. আপনি মানসিকভাবে চরম অসুস্থ,আপনার অতি সত্বর মানসিক চিকিৎসা প্রয়োজন ।

    ReplyDelete