বরাবর,
মাননীয় প্রধান বিচারপতি
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার।
বিষয় : ন্যায় বিচারের জন্য প্রার্থনা।
মহোদয়,
বিনীত নিবেদন আমি আপনাকে আমার বিচারের জন্য আবেদন করেছিলাম আজ তারহ ধারাবাহিকত আমি জানতে চাহ-এক্সিকিউটিভ কে ? আমি কৃষান কন্যা কেবল ছোটবেলা দাড়িপাল্লা দেখেছি আপনার আদালতে কিন্ত এক্সিকিউটিভের কথা কোনদিন শুনি্নি। বিচার কেবল বিচার ।যা হোকনা গরীব আর ধনী। আল্লাহর আদালতে সকলেহ সমান অপরাধী। তবে আপনাদের আদালতে আজ আমার সামনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে আবেদনপত্র+সিডি+ এলবাম জমা দেবার পর। |
আমি আজ সেহ সব রুলকে ঘৃর্ণা করি যা পলিটিশিয়ানরা সৃষ্টি করে ।ছোটবেলা থেকে দেখে এসেছি-যারা কেবল রাজনীতির সাথে সংশ্লিষ্ট তারাহ কেবল চাকুরী পাবে, সুযোগ সুবিধা পাবে। আর আমরা আজ যারা মানবতার পক্ষে,যারা দল জাতি কিছুহ চিনিনা, তারা কোথায় যাব বলতে পারেন ?আজ এক্সিকিউটিভরা দেশের আহন পরিচালনা করবে তবে আপনাকে কেন দাড়িপাল্লা হাতে নিয়ে বসতে হয়েছে ? আল্লাহর কাছে কেন আপনি অপরাধী হচ্ছেন ?আজ আমি দেখতে পাচ্ছি আমার বিডিয়ার ভাহদের বিচার হচ্ছে,তাদের ফাসী হচ্ছে, জেল হচ্ছে ।কারন তারা একদিন আমার মত বিদ্রোহী ঘোষনা করেছিল আর হত্যা করেছিল আমাদের সেনা কর্মকর্তাগণকে। হয়ত ২/১ জন গডের জন্য মারা গেল অনেক নিষ্প্রাণ কর্মকর্তা।কিন্ত যে গডদের জন্য তারা বিদ্রোহী হল তাদের ভিতর কি পারছেন মানবতার অপসান সৃষ্টি করতে ?
প্রথম আমি জীবনে সুপ্রমি কোটে |
এদেশে আল্লাহ,কুরআন,মোহাম্মদ(সা:)কে কেহ ভালবাসেনা কেবল তাদের ব্যবহার করা হয় ।আমাদের মোহাম্মদ (সা:)ছিলেন সর্বশ্রেষ্ট মানবতাবাদী। আজ যখন দেখি সেহ সেনাবাহিনীর পরিবারের জন্য ফ্লাট নির্মান করা হয়।ব্যাংক কর্মকর্তারা লাহনে দাড়িয়ে অর্থ দান করেন। আর যারা বিদ্রোহ ঘোষনা করেছিল তাদের নির্দোষ সন্তানেরা হয়ত আমার সন্তানের মত সম্পূর্ণ নির্দোষ তাদের জন্য কেন এ দেশে মানবতার অপসান থাকবেনা ? তাদের বোবা কান্নার ধ্বনি আজ আমি শুনতে পাচ্ছি।
বিচারপতির রুমে গিয়ে দেখলাম তিনি নেহ। |
আমি ছোটবেলা মুক্তিযুদ্ধ দেখেছি কিন্ত মনে নেহ। কিন্ত ১৯৭৫ এ সেদিন আমার বড় ভাহ মুক্তিযোদ্ধা নুরুল হসলামকে রাজাকারেরা নির্মমভাবে হত্যা করেছিল,কিন্ত সেদিন প্রশাসনও আমাদের বিচার করেনি। আমার মা দীর্ঘ ৩৫ বছর ছেলের বিচার স্বয়ং আল্লাহর হাতে রেখে দিয়ে আজ অন্ধ প্রায় ।সেদিন রাজাকারেরা আমার পরিবারকে ধ্বংষ করে দিল।আমরা ছিন্নভিন্ন হয়ে মানুষ হলাম। কিন্ত কেন ?
প্রধান বিচারপতির বাসভবনের অফিস কক্ষ। এপিএস হারুনর-রশীদ সাহেবের কাছে জমা দিয়েছিলাম। |
প্রধান বিচারপতির বাসভবনে আমার ডকুমেন্টস, সিডি ও এলবাম জমা দেবার পর |
আর যেদিন আমি গোপালগঞ্জের পুত্রবধু হয়ে ঢাকায় এলাম। সেদিন কেন এহ সোনার বাংলার স্বনামধন্য মুক্তিযোদ্ধা আমাকে বির্তকিত করে আমার জীবন নষ্ট করে দিল ?আর এহ ঢাকা শহরের শিক্ষিত সমাজপতি মুক্তিযোদ্ধার দল আমার বিচার করতে পারেনি ? কিন্ত কেন ?
হে আমার বিচারপতি আমি এদেশে ভেসে আসিনি যে আপনারা আমাদের নিয়ে যা খুশি তাহ করবেন আর আমরা কেবল বোবা কান্নার গল্প লিখে যাব।
হে আমার বিচারপতি আমি এখানে দেখেছি-আমার দীর্ঘ সময়ে-আমাদের পলিটিশিযানরা আসে আর যায়-কাউকে সম্মান করে,কাউকে অসম্মান করে যার জন্য প্রশাসনের ভিতরে অপ্রকাশ্য শত্রুর সৃষ্টি হয়েছে।যার জন্য গভমেন্ট রুটস ভেঙ্গে গিয়েছে। আর মনে রাখবেন-প্রকাশ্য শত্রুর চেয়ে অপ্রকাশ্য শত্রুহ বেশি ভয়ংকর। আমাদের সচিবালয় রুল হল-আমরা সরকারের বিরুদ্ধে কিছুহ বলতে পারবনা ।আমরা কেবল চাকর।আর এহ কারনে আমাদের অনেক উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা আজ ওএসডি, তাদের বোবা কান্নার কথাটিও মানুষকে বলতে পারেনা, তাদের সংখ্যাও কম নয়।
দেখুন আমার এটেনডেন্স খাতা।উপ-সচিব (প্র:) মোশাররফ স্যারকে ডিবি-তে ডেকে নেবার পরও তিনি আমাকে লাল কালি দিচ্ছেন কিন্ত কার শক্তিতে ? |
আপনি বলুন-উপ-সচিব মোশাররফ স্যার নরসিংদীর ডিসি হয়ে গিয়ে আবার সেহ কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব (প্রশাসন)হয়ে ফিরে এলেন আর যে বাশার সাহেব আমাকে অপমান করে বের করে দিয়েছিলেন তিনি হলেন এখন মেডাম মতিয়া চৌধুরীর পিএস। তাদের ক্ষমতার উৎস কোথায় ?আর আওযামীলীগ আসার সাথে সাথে রাহিলার মত প্রতিবন্ধীর উপর নির্যাতন চালান হল-কেন সেদিন বলা হয়েছিল-উপ-সচিব প্রশাসন এসেছেন তার গাড়ীর প্রয়োজন একটি। আমি এখানে দেখেছি-যারাহ প্রশাসনে আসেন তারা এসেহ একটি দখল করেন কিন্ত কোন রুলে?এখানে কেন মানবতার অপসান থাকবেনা ?
কেন ডিজিটাল বাংলাদেশের সপ্ন দেখে কৃষি মন্ত্রনালয় বার বার কথা দিয়েও আমাকে একটি কম্পিউটার দিতে পারেনি ?তিন বছর ধরে আমি লাউড ভযেস করেছি-কৃষি মন্ত্রণালয়ের ল্যাব জ্বালিয়ে দিয়ে ভেঙ্গে দিয়ে গ্রামে ফিরে যাবো বলে ফ্লোর দিয়ে চিৎকার করেছি আর রাহিলার পাগলামী দেখে তারা নিষ্ঠুর হাসি হেসেছেন কিন্ত কেন ? কেন প্রতিবন্ধী রাহিলার উপর মানবতার অপসান সৃষ্টি করতে পারেনি ? আর সেহ সময়ের ভিতর আমার চোখের ভিষন ক্ষতি হয়ে গেছে।কোটি টাকা দিয়েও সে ক্ষতিপুরণ করতে পারবেননা।
দ্বিতীয়ত: গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের কাছে একটু বাচাঁর আশায় আমি সাহায্যের জন্য গিয়েছিলাম। কিন্ত আমি বাঙ্গালী। মাথা নত করা শিখিনি।মন্ত্রী,সচিবের সুপারিশ নেহনি। দেহনি কাগজে কোন সুপারিশ ও সীল। আর একটি মাত্র কারনে বার বার আমি হেরে গিয়েছি।তারপরও দু:খ ছিলনা কারন আমি সচিবালয় রুলকে সম্মান জানিয়েছি মাত্র।
অবশেষে তারা আমাকে অসহায় ভেবে অন্যায় পথ অবলম্বন করে নীচতলা একটি বাসা দিয়েছিল যা আমি কখনও মেনে নিতে পারিনি। তাহত আমি পরিচালক মেডামকে বলেছিলাম-আপনারা অন্যায় করেছেন-আমার প্রতি। অথচ সেদিন তি্নি আমাকে বলেছিলেন-গায়ের জোরে কিছুত হবেনা। আরও বলেছিলেন-আমি দ্বিতীয় শ্রেণী আর তিনি প্রথম শ্রেণী।
সেদিন আমি সচিব মাহবুবুর রহমান স্যারের কাছে পত্রে জানিয়েছিলাম আমার প্রশ্নের জবাব দেবার জন্য আর কেন আমাকে তারা অপমান করেছে তার বিচারের জন্য কিন্ত সেদিন তারা পারেননি।আরও বলেছিলাম-আমার প্রশ্নের জবাব না পেলে আমি আরও অসুস্থ হয়ে পড়ব। কিন্ত প্রায় দুটি বছরেও তারা পারেনি।আর তার ভিতর আমি আরও অসুস্থ হয়ে পড়েছি।আমার পায়ের সমস্যা দেখা দিয়েছে।
আমি তাকেঁ লিখেছিলাম-গায়ের জোর আমি দেখাহনি।আপনারা অন্যায়ভাবে, নিয়ম ভেঙ্গে গায়ের জোর দেখিয়েছেন। আমি তাদের প্রশ্ন করেছিলাম-
1. আর আমার জন্য কি আমার দেবর এডজুটেন্ট আপনাদের কাছে ফোন করেছিলেন ?
2. আমার জন্য কি আমার বড় ভাহ উপদেষ্টা সৈয়দ মোদা্চ্ছের আলী ফোন করেছিলেন ?
3. আমার জন্য কি আমাদের এমপি বনাম বাণিজ্য মন্ত্রী সুপারিশ করেছিলেন ?
4. আমার জন্য কি আমাদের মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী ডিও লেটার পাঠিয়েছিলেন ?
5. আমাদের সচিব স্যার অনুরোধ করেছিলেন ?
না সেদিন কেহহ করেননি কেবল আমি এসেছিলাম। তারপর প্রতিবন্ধীর সার্টিফিকেট আনতে গিয়েছিলাম। কিন্ত সে সার্টিফিকেটও কাজ হয়নি। কিন্ত কেন ?কেন আপনাদের সচিবালয় রুলে মানবতার অপসান থাকবেনা। ?
আরও বলেছিলাম-আমি আপনাদের সেহ সব প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তাদের ঘৃর্ণা করি যারা শপথ নিয়ে প্রশাসনে আসে অথচ পরে যারা মন্ত্রী সচিবের সাথে পোস্টিনের জন্য দোড়-ঝাপ শুরু করে,যারা মফস্থল অফিসে তালা লাগিয়ে সচিবালয়ে এসে তদবির করে। যারা অন্যায়ভাবে গাড়ী ব্যবহার করে যারা সচিবালয় রুলকে কেবল দুর্বলের উপর প্রয়োগ করে।আফটার অল আমাদের উপ-সচিব স্যারের কথার মত‘‘যদি আমরা সচিবালয় রুলকে মেনে চলি তবে ৭০% মানুষ যে যেখানে আছে তাদের সেখানে দাড়িয়ে থাকতে হত।’’তার অর্থ অবস্যহ আপনার জানা আছে। তাহলে কি প্রযোজন আছে এ রুল দিয়ে ? যা কেবল দুর্বলের উপর প্রয়োগ করা হয়।
হে বিচারপতি আপনি বিচার করুন কেন আজও গণপূর্ত মন্ত্রনালয় ও কৃষি মন্ত্রণালয় কেন আমার প্রশ্নের জবাব দিতে পারেনি ?
আজ আমি কারো জবাবহ আশা করিনা।যা ছিল আমার নিয়তী।
আজ আমাকে আমার পরিবার (ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ও গোপালগঞ্জ), আমার সমাজ (রাষ্ট্রদূতগণ) ও আমার প্রশাসন( কৃষি মন্ত্রণালয়) বলছে-আমি মেন্টাল পেসেন্ট। তবে আমি বিশ্বাস করি আমি মেন্টাল পেসেন্ট নহ, তবে ক্রমান্বয়ে হয়ে যাব।
আমি ক্রমান্বয়ে সকল উচ্চ কর্তৃপক্ষকে লিখেছি-
1. এডজুটেন্ট জেনারেল, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট।
2. আ্হনমন্ত্রী, আহন ও বিচার মন্ত্রণালয়।
3. সচিব, কৃষি মন্ত্রণালয়
4. মন্ত্রিপরিষদ সচিব, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ
5. সচিব, সংস্থাপন মন্ত্রণালয়।
আমি বিশ্বাস করি বিচার সকলের জন্যহ সমান। হোক না গরীব অথবা প্রেসিডেন্ট। আমি এদেশের গ্রাম্য রহিমন,করিমন নহ। আমি লাস হযে আপনার সামনে আসিনি কেবল এসেছি মৃতু অশরিহি আত্মা হয়ে আজ জাতির সামনে আজ শিক্ষিত প্রতিবন্ধীদের লোকেট্ করে দেবার জন্য।আমি এ দেশের শ্রেষ্ট ব্লগার,অথর। আমি বঙ্গবন্ধুর বানী প্রমান করেছি- আমার কৃষক অন্যায় করেনা, আমার মজদুর অন্যায় করেনা, অন্যায় করে শিক্ষিত সমাজ।
আমি ১০ ডিসেম্বর/১৯৯৩ পান্না মহিউদ্দিন আপার (সাবেক সচিব মহিউদ্দিন আহমেদের স্ত্রী) মোহাম্মদপুর চান হাউজের বাসার সামনে মর্মান্তিক দুঘটনার স্বিকার হয়েছিলাম কিন্ত আমি ছিলাম সেদিন নির্দোষ। অথচ আমাকে সেদিন আমার পরিবারের সামনে নিমমভাবে আহত করেছিল।সারা রাত আমাকে রক্তাক্ত অবস্থায় রক্তে ভিজা কাপড় পরে মৃতুর সাথে যুদ্ধ করে টিকে থাকতে হয়েছিল। কিন্ত কেন ? সেদিন সাবেক রাষ্ট্রদূত মঞ্জুরুল আলম কেন পান্না মহিউদ্দিনের চান হাউজে গিয়েছিলেন ?মহিউদ্দিন স্যার ত্খন আমেরিকা।
আর সেদিন আমার আত্মসম্মান বোধ নিযে আমি জীবন থেকে পালিয়ে গেলাম। তারপর ২০০৪ সনে সংগ্রামী জীবনের এক পর্যায়ে ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হলাম।নতুন জন্ম লাভ করলাম।
আমার স্বামী মারা গেল। সব প্রতিকুলতা কাটিয়ে আবার যখন কুলে উঠতে সক্ষম হলাম। ঠিক আবারও মঞ্জুরুল আলম আমার আর্থিক দুবলতার সুযোগ নিয়ে নামে মাত্র তার এফআরডিতে চাকুরী দিয়ে আবার আমার বড় সন্তানদের সামনে বিতর্কিত করে তুলল।আমি আমার রিকগনাহজ দাবী করলাম। তখন আমাকে বলা হল আমি নাকী পাগল, ভুল বলছি।আমাকে মানসিক হাসপাতালে চিকিৎসা দিতে হবে। এমনকি উদ্বত কন্ঠে বলেছিল-আমি এর জবাবদিহি বাংলার কাউকে দিবনা।তারপর আমার জন্য তার গেট বন্ধ। আমি বলেছিলাম আজ আমাকে না হলেও একদিন এর জবাব এ বাংলার সামনে দিতে হবে।
আমি সেদিন কলম হাতে তুলে নিলাম এবং সে কলমের ধার পরীক্ষার জন্য আমি সাবেক রাষ্ট্রদূত ওয়ালিউর রহমান স্যারের সাথে বা্ঙ্গালী হয়ে কথা বললাম প্রায় এক মাসের বেশি সময় ধরে। যার উপর রচিত হয়েছে-এক অসাধারন মেয়ের গল্প। অবশেষে স্যারও আমার সাথে ওয়াদা ভঙ্গ করলেন। সেদিন আমি দুজন রাষ্ট্রদূতকে উদ্বত ভাষায় লিখেছি কিন্ত তারা আমার একটি প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেননি। আমি ওয়ালিউর রহমান স্যারকে সেদিন বলেছিলাম-আপনি ওয়াদা ভঙ্গ করলে-বাঙ্গালী আপনাকে ক্ষমা করবেনা, আর করবেনা বাঙলার মানুষ।আপনি যুদ্ধাপরাধীদের বিচারত দুরের কথা এ বাংলার সামনে আপনাদেরহ একদিন জবাবদিহি করতে হবে।সেদিন বেশি দুরে নয়।
যাদের কাছে আমার ডকুমেন্টস রয়েছে-যারা শিক্ষিত সমাজপতি হয়েও পারেননি মঞ্জুরুল আলমের বিচার করতে তারা হলেন-
1. সাবেক রাষ্ট্রদূত ও বিলিয়ার পরিচালক ওয়ালিউর রহমান।
2. মীর শাহাবুদ্দিন, প্রাহম হউনিভারসিটি।
3. মঞ্জুরূল আলমের বোন সিদ্দিকা খানম ও তার মাধ্যমে পাঠানো্ তার বড় ভাহ মুজিবুল হক, সাবেক কেবিনেট সচিব।
তারপর আমি লিখেছি দিনের পর দিন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে । যা কেবলমাত্র নিজেকে মানসিক কষ্ট থেকে পরিত্রান দেবার জন্য কিন্ত সামনে ছিল আমার অনেক প্রতিবন্ধকতা যা ভেদ করে আমি বের হতে পারছিলামনা্। তারপর আমি আমার বড় ভাহ উপদেষ্টা মোদা্চ্ছের আলীর কাছে একসেট জমা দিলাম আর প্রধানমন্ত্রীর সেট আমার কাছে রহল্। কিন্ত তিনি আমার জন্য কিছুহ করতে পারছিলেননা। যা ছিল আমাদের বাস্তবতা।তখন আমি একদিন তাকে বলেছিলাম-আপনাদের ওয়াল বড়হ মজবুত কিন্ত আজ আমি আমার ওয়ালকে মজবুত করে তৈরী করেছি।তারপর থেকে তাকেঁও আমি হগনর করেছি।
দু:খ ছিলনা। বার বার কেবল মৃতুকে জয় করে প্রশাসনকে আকড়ে বাচঁতে চেয়েছিলাম।মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বার বার নির্দেশ ছিল-প্রতিবন্ধীদের সহাযতা করবেন। তারাও আমাদের সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ কিন্ত না আমাকে নিয়ে তারা কেবল তামাসা করেছে, সচিবালয় রুল দিয়ে স্টেজ করেছে। যার ফলে সেদিনও আমি কৃষি মন্ত্রনালয় থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করিনি।স্টান্ড হয়ে দাড়িয়েছি বাবার কাচিঁ অর্থে কলম হাতে নিয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে, অমানবতার বিরুদ্ধে।
আর তারহ ধারাবাহিকতায় গত ১৬ ডিসেম্বর/২০১০ আমার জীবনে ঘটে গেল আর এক নিমম ঘটনা। যাদের জন্য আমি মাথার ঘুমটা খুলিনি তাদের সামনে আমাকে আমার অপমানিত হতে হল্। কিন্ত কেন ?
আর এ প্রশ্নের উত্তর খুজঁতে গিয়েহ আপনাকে আজ জাতির সামনে ডাকতে হবে রাষ্ট্রদূত মঞ্জুরুল আলমকে। আমাকে বিশ বছর পরে যখন মাথার ঘুমটা খুলে দাড়াতে হয়েছে তখন তাকে বলতে হবে আমার সেহ আপনজনদের সামনে ঐদিন যা্ ঘটেছিল তার জন্য আমি দায়ী ছিলাম।আর তারা হলেন-
1. বড় দা রুহল আমীন, সাবেক ডিজিএম রুহুল আমীন।
2. দুলাভাহ সাবেক এসপি মির্জা মোশাররফ, মগবাজার।
3. এডজুটেন্ট জেনারেল মোজাহেদ উদ্দিন মিলন, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট।
সেহ একটি মাত্র কারনে তাদের সামনে আমি অপরাধী হয়ে আছি।
বার বার কেন আমি তাদের সামনে অপরাধী হব ? বিশ বছর আগেও তারা আমাকে নিমমভাবে আহত করেছিল। আবার সেদিন (১৬ ডিসেম্বর/১০ বিজয়ের মাঠে অপমান করেছিল। সারাজীবন সততার সাথে জীবন কাটাবার পরও আমি বার বার কেন তাদের কাছে আমি অপরাধী হব ?
আপনি বলুন আজ আমি কোথায় যাব ?কার কাছে যাব ?আর এহ কারনেহ আজ মঞ্জুরুল আলমকে আমার জন্য বাড়ী গাড়ীর ব্যবস্থা করতে হবে আর যা হবে অতি জরুরী।কারন আমি ধীরে ধীরে অসুস্থ হয়ে পড়ছি। আমি এদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আগে আমি আমার বিচার দাবী করছি এ জাতির সামনে এ বাংলায় কারন আমি বিশটি বছর আমার আপন জনদের কাছে বিতকিত। আমি আমার বিতকিত জীবনের অবসান চাহ কেবলমাত্র আমার সন্তানদের সমাজে মাথা উচু করে দাড় করাবার জন্য।তারাত কোন অন্যায় করেনি।
এমতাবস্থায় আজ যখন আমার সরকার আমাকে প্রতিবন্ধী তালিকায় অর্ন্তভূক্ত করেছে ও প্রতিবন্ধীর সারিতে দাড় করিয়েছে তখন জরুরীভিত্তিতে আমার জীবন বাচাঁবার জন্য স্থায়ীভাবে আমার বসবাসের উপযুক্ত বাড়ী আমার নামে বরাদ্দ দেয়ার জন্য ও আমার জন্যি একটি গাড়ী ও আমার কৃষান কন্যা হিউমানিটি মিশন গড়ে দেবার জন্য আমি আপনার মাধ্যমে সরকারের কাছে অনুরোধ করছি।
আর তৃতীয়ত: আমি ছিলাম গোপালগঞ্জবাসীর শ্রেষ্ট বৌমা। কিন্ত আজ আমার স্বামী মারা গেছে তাহ তাদের প্রতি আর আমার কোন দাবী রাখছিনা।
তারপরও আপনাকে বলছি-‘‘দল নিরপেক্ষ নয়,বুদ্ধিজীবিরা হবেন সত্যের উপাসক’’। আমার দু:খ হয় আমাদের দেশ থেকে বুদ্ধিজীবীরা হারিয়ে গিয়েছিল ১৪ ডিসেম্বর/১৯৭১। তারপর আজও জন্ম হতে পারেননি কেবল ড:আকবর আলী স্যার ছাড়া যাকে আমি পছন্দ করি। এদেশ কোন দলের একার সম্পত্তি নয়। এদেশ আমাদের সকলের,এদেশের মাটির উপর আমাদের সকলের অধিকার রয়েছে।তাহ আপনি যেখানে বসে আছেন আপনি বিচার করবেন ন্যয্য বিচার। আর যদি না করেন তবে বিশ্ব মানবতার দরবারে আপনাকে জবাবদিহি দিতে হবে। আর সেদিনও যদি না দেন তবে সেহ শেষ বিচারের দিন আল্লাহর আদালতে আপনাকে জবাবদিহি করতে হবে।আজ জাতি আপনার কাছে ন্যয় বিচার আশা করে।
এমতাবস্থায় প্রাথনা, উপরোক্ত বিষয় বিবেচনাকরত: আমি আমার জীবনের ক্ষতিপূরণ হিসেবে জরুরীভিত্তিতে আমার নামে স্থায়ী বাড়ী, গাড়ী ও আমার কৃষান কন্যা হিউমানিটি মিশনকে পাঁচ কোটি টাকা অনুদান দেবার জন্য আমি আপনার নিকট আকুল আবেদন জানাচ্ছি যাতে বাকী দিনগুলি আমি আমার দু:খী দরিদ্র ও অসহায় মানুষের ভিতর বেচেঁ থাকতে পারি। যা আজ আমার সপ্ন।
শ্রদ্ধান্তে-
রাহিলা খানম (কৃষান কন্যা অব বাংলাদেশ)
ব্যক্তিগত কমকর্তা
কৃষি মন্ত্রণালয়
অথর, ব্রগার ও সপ্নদ্রষ্টা : কৃষান কন্যা হিউমানিটি মিশন।
কৃষি সচিব দপ্তর, শাহজাহান ও আমি |
আমার ডকুমেন্টস কৃষি সচিব স্যারের দপ্তরে জমা দিয়েছি |
আ্হনমন্ত্রীর দপ্তর, আবেদন জমা দেবার পর, কাগজ গ্রহন করে্ছেন আমাদের কামরুল(মন্ত্রীর এমএলএসএস) |
আমি জানতে চাহ-এক্সিকিউটিভ কে ? আমি কৃষান কন্যা কেবল ছোটবেলা দাড়িপাল্লা দেখেছি আপনার আদালতে কিন্ত এক্সিকিউটিভের কথা কোনদিন শুনি্নি। বিচার কেবল বিচার ।যা হোকনা গরীব আর ধনী। আল্লাহর আদালতে সকলেহ সমান অপরাধী। তবে আপনাদের আদালতে আজ আমার সামনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
ReplyDelete