কৃষান কন্যা (রাহিলা),কৃষি মন্ত্রনালয় |
আপনারা একদিন আমাকে আপনাদের হিরো হিসাবে চিহ্নিত করেছিলেন। আমি সেদিন ভিষণ খুশি হয়েছিলাম আমার জীবনকে সার্থক মনে করেছিলাম কিন্ত দিনের পর দিন আমার নুতন প্রজন্ম আমাকে নিয়ে তামাসা করছে,অবশেষে হাবিব সাহেব আমাকেও তাদের পূবসুরীর মত মেন্টাল পেসেন্ট বলেহ ক্ষান্ত হয়নি কি বলেছেন যা আপনি আপনার কনভারসেশনে দেখেছেন নিশ্চয়।
আপনাদের নতুন প্রজন্মের কাছে আমার কিছু চাওযার নেহ, কেবল আমি একদিন গ্রাম থেকে এহ ঢাকা শহরে এসেছিলাম তারপর আজ প্রতিবন্ধী ও অবশেষে পঙ্গু প্রায়।আমি নিজেকে কখনও প্রতিবন্ধী মনে করিনা কারন আর দশটা মানুষের চেয়ে আমাকে দীঘ ছয়-সাতটি বছর বেশি মাত্রায় কাজ করতে হয়েছে যা একজন সুস্থ্য মানুষের পক্ষে সম্ভব ছিলনা। কেবলমাত্র অসুস্থ্য তাহ একভাবে করে গেছি। আর তা হল বাবার দায়িত্ব, মায়ের দায়িত্ব, মেড সারভেন্ট এর দায়িত্ব, ছেলের শিক্ষীক্ষার দাযিত্ব, বাজার করার দায়িত্ব (দাড়িয়ে মাছ কেনা ও কাটা তারপর প্রিজারভ করা),তারপর ৯টা থেকে-৫ টা পর্যন্ত ২০০৫-২০১১/১৬ ডিসেম্বর সততার সাথে কাজ করেছি কৃষি মন্ত্রণালয়ে।
আপনারা অবাক হবেন আমার সন্তানদের নিয়ে আমি দীর্ঘ ৫ বছর কেবল কুকারে খিচুড়ী(ব্যালান্স ফুড) রান্না করে খাহয়েছি প্রতিদিন।সাদা ভাত রিয়ার। কারন আমি কাজের লোক রাখতে পারিনি কথা বলা নিশেষ ছিল বলে।আর আমার ছেলে দুটিও অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছিল কেবল মাত্র বাচাঁর তাগিদে।কৃষান কন্যার লাহফ স্টাহল ছিল সকলের থেকে আলাদা। তারপরও আমরা বেচেঁ আছি।
আমি আজ আপনাদের অনুরোধ করব সরকারের পাশাপাশি আপনারাও আমাকে সাচঁ করুন। কারন আজ আমি আপনাদের সমাজেও মেন্টার পেসেন্ট হয়ে গেছি কেবলমাত্র সেহ কারনে আজ আমার লেখা।
আপনারা জরুরী সাচ করুন-যেখানে জড়িয়ে আছে আমার সব স্মৃতি ও সংশ্লিষ্ট আপনজনেরা যারা বলতে পারবেন আমার সম্পর্কে-
নড়াহলের জালালসী গ্রামের নলদী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৎকালীন শিক্ষকগণ যদি জীবিত থাকেন আর নলদী হাহস্কুলের তৎকালীন সব স্যারেরা-যেমন আমার কাজিন আমির মাস্টার,মগবুল মাস্টার,অসিত স্যার, পতু স্যার (প্রাহমারী),রনজিৎ মাস্টার (১৯৭৫, প্রাহমারী) আমি ছিলাম ১৯৭৫ সনে সর্ব প্রথম স্কলারসীপ প্রাপ্ত বালিকা।
তারপর-নড়াহল শিব শংকর বালিকা বিদ্যালয়-১৯৭৬ সনে আমাদের বড় ভাহ সদৃশ সোরহাব ভাহ ও মেজে ভাহ আমাকে প্রধান শিক্ষক হামিদ স্যারের কাছে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করালেন। আমি সে বছর ক্লাসে প্রথম হয়ে ক্লাস ক্যাপটেন নির্বাচিত হলাম। এসিসটেন্ট হেড মিস্ট্রেজ আনিছঅ আপা (রউফ প্রফেসরের স্ত্রী) আমাকে ভিষণ ভালবাসতেন।এমনকি যেদিন পরিস্থিতির স্বীকার হয়ে নড়াহল হতে চলে গেলাম নলদী হাহস্কুলে গ্রামে সেদিন তিনি আফসোস করেছেন আর আমাকে সেদিন ছুটি গল্পের ফটিকের সাথে তুলনা করেছিলেন।
তারপর ১৯৮০ সনে নড়াহল ভিক্টোরিয়া কলেজ। তারপর সেখান থেকে ঝিনাহদহ কেসি কলেজ। ১৯৮১-৮২ সকল টিচাররাহ আমাকে ভালবাসতেন। যিনি আমাকে বেশি ভালবাসতেন মুল্যায়ন করতেন তিনি আজ বেচেঁ নেহ তিনি হলেন এডভোকেট মোফাজ্জল হোসেন কোটন,বড়হ ভা্লমানুষ। আজ তার বোন বুড়ি আপা সম্ভবত:ধনিয়া,ঢাকা কলেজের মেডাম আর আমার বান্ধবী লাভলী বণমালা,ধনিয়া স্কুলের টিচার। নড়াহল,ঝিনাহদহ সব কলেজের টিচারা আমাকে ভালবেসেছে কেবল আমার রিজাভ ও সততার কারনে।
তারপর যাত্রাবাড়ীর সুতি খাল পাল আদশ উচ্চ বিদ্যালয় যার সেক্রেটারী খুব সম্ভব আলম সাহেব, বাংলাদেশ ব্যাংক,তার বাসার নীচতলা স্কুলটি। সেহ স্কুলের প্রিয় ও ভাল শিক্ষিকা রাহিলা সকলের কাছেহ প্রিয় ব্যক্তিত্ব। সেভেন এর ক্লাস টিচার হলেও নাহন টেন এর ছেলেমেয়েদের কোচিং ও প্রাহভেট পড়াবার সুবাদে সকলের কাছেহ প্রিয় ছিলাম।য়াত্রাবাড়ীর উক্ত এলাকায় ঢুকলেহ সকলে সালাম করেছে।তাদের কাছ থেকে বড় মুখ করে একদিন চলে এসেছিলাম। তারা আমাকে ফুল দিয়ে বিদায় দিয়েছিল। স্কুল কমিটি সেদিন আমাকে ছাড়তে চাহনি তারপর আমি ছিলাম নিরুপায়।
তারপর সেখান থেকে (১৯৯১-১৯৯৪) খামারবাড়ী যিনি আমাকে ভা্ল জানতেন তিনি হলেন আ, কা, মু গিয়াসউদ্দিন মিলকী,মহাপরিচালক,কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর।তিনি আজ নেহ। খামারবাড়ী গিয়াসউদ্দিন মিলনায়তন তার স্মৃতি বহন করে দাড়িয়ে আছে। আর যারা আমাকে ভালবাসতেন তারা হলেন-অতিরিক্ত পরিচালক দেলোয়ার হোসেন যিনি তার মেয়ের মত জানতেন। ড:বেলাল সিদ্দিকী,পরিচালক,কাজী তোফাজ্জেল হোসেন, তোফাজ্জেল হোসেন, কামরুল হাবিব, মৃতু গোলাম আহমেদ, মহাপরিচালক ড: রহিম উদ্দিন আরও অনেকে কেবল আমার সততা ও গুড পারফরমেন্সের জন্য।
তারপর জুলাহ/১৯৯৪ কৃষি মন্ত্রণালয়।সেদিন আমিহ একমাত্র কম্পিউটার ট্রেনিং প্রাপ্ত ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের ৫ম ও ৬ষ্ঠ তলার প্রায কাজহ আমাকে করতে হয়েছেছিল। আর ১৯৯৪ থেকে যত উপ-সচিব (প্রশাসন) এসেছেন তাদের সকল ব্যক্তিগত ও অন্যান্য কাজ আমাকে করতে হয়েছিল।আর তারা হলেন- উপ-সচিব মঞ্জুরুল আলম থেকে শুরু করে-ধীরাজ মালাকার স্যার, সিরাজুল হসলাম, মাহবুব স্যার, সাহফুল হাসিব ও অন্যান্য। তারপর তপন বাবু, আতাউল করিম, হুমায়ুন কবির, এটিএম মামুনুর রশিদ, হানিফ স্যার, বজলুল মজিদ, সাজ্জাদুল হাসান, আ, হা, মো: জিয়াউল হক স্যার আরও অনেক তারপর অসুস্থ্যতার পর কাজ করেছি-নকিব মুসলিম স্যার (সচিব), যুগ্ন-সচিব ফারুক হোসেন, গোলাম মোস্তফা, শাহাদৎ হোসেন, রোকসানা ফেরদৌসী। কেবল তারাহ আমাকে মুল্যায়ন করতে পারবেন।
আজ আমি হেরোস নেভার ডাহ গ্রুপের মানব সেয়ানাকে বলছি-আজ আমি কোন দল চিনিনা,জাতি চিনিনা কেবল চিনি মানুষ। আমি রাজনীতি নিয়ে লিখতে চাহনা।কেবল যখন এসে পড়ে তখন। আমার পরিবারের সকলেহ প্রায রাজনীতির সাথে জড়িত। আর তাদের কাছেও আমি পাগল। কারন তারা যা বিশ্বাস করে আমি তা করিনা।
আমরা সারাজীবন আমাদের বড় ভাহয়ের অনেক কাছের বন্ধু নড়াহলের পৌর মেয়র সোহরাব হোসেনকে বড় ভাহ হিসাবে জেনে আসছি। সেহ ১৯৭৬ সনেও তিনি আমাকে স্কুলে ভর্তি করতে নিয়ে গিয়েছিলেন আর ১৯৮০ সনেও নড়াহল ভিক্টোরিয়া কলেজে সাথে করে নিয়ে গিয়েছিলেন।সোহরাব ভাহকে ছোটবেলা দেখেছি সাধামাটা জীবন।আওয়ামীলীগের একমাত্র প্রাথী নড়াহলের।শরীফ খসরুজ্জামান বিএনপিতে চলে গেলে তিনি প্রধানমন্ত্রীর ছেড় দেয়া সীট থেকে নমিনেশন নিযেও পায়নি সেদিন। আর এবার তাকে না দিযে মেজর বাকের হয়েছেন আওয়ামীলীগের এমপি। আর সোহরাব ভাহ হলেন মেয়র,নড়াহল। কিন্ত আমার কথা আছে-সেদিন সুধা সদনে বলেছিল তুহ কেন এসেছিস ?আমি জীবনে আর ফিরে যাহনি সুধা সদনে। কেবল ভেবেছিলাম-আমার বড় ভাহ আমাকে নিষেধ করেছেন আমার জন্য যদি নড়াহলের আওয়ামীলীগের কোন ক্ষতি হয় !সেদিন সোহরাব ভাহ এর উচিৎ ছিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমাকে নিয়ে যাওযা সাথে করে। আসলে কি সময়ের সাথে সাথে আজ মানুষের নৈতিকতার পরিবর্তন হয়েছে। আর যা হল আমাদের বাস্তবতা।
আমি আজ কারো সংবাদও রাখার সময় হয়না।ফোন করে জেনেছি-এবার সোহরাব ভাহ মেয়র হতে পারেননি। মেয়র হয়েছে বিএনপি থেকে জুলফিকার সে খুব সম্ভবত:আমার ক্লাসমেট নড়াহল ভিক্টোরিয়া কলেজের ১৯৮০-৮১ সনের একাদ্বশ শ্রেণীর।মনে মনে ভেবেছি-এটাহ হযত রিভুলুযেশন। কারন কি জানেন ? যেদিন আমি মেডামের সাথে সম্ভবত ১১ নভেম্বর/০৮ কক্সবাজার।সেদিন মেজে ভাহ ও সোহরাব ভাহ ঢাকা এলেন নমিনেশনের ব্যাপারে।আমাকে ফোন করলেন তারা দুজন মোদাচ্ছের ভাহ এর সাথে দেখা করবেন কিন্ত আমিত জীবনে নিজের কথাটি পর্যন্ত না বলতে পারলে বলিনা আর ভাহদের ব্যাপারে।তারপর জানলাম একদিন আমাদের গ্রামের বাড়ীতে ফোন করে যে আজ নলদী মেজর বাকেরসহ সকল আওযামীলীগের নেতাকর্মী আসছেন,তাহ নড়াহল থেকে ভাবীসহ সকলে এসেছেন সামীয়ানা টানিয়ে সব খাবারের আযোজন করা হচ্ছে। কারন ১৯৬৯ থেকেহ আওযামীলীগ মানেহ আমাদের বাড়ী।
তারপর একদিন বাকের সাহেব এমপি হলেন-আমি দীর্ঘ বছর পর নড়াহল গেলাম-গোপালগঞ্জ হয়ে নড়াহল ফিরে এলাম কিন্ত আমাদর মধুমতীর কালনা ঘাটে অনেক সময় লেট হল। আর সেদিন কেবল ভেবেছি-জনগনের কষ্ট দেখে আর মনে মনে বলেছি-কার দায়িত্ব ?বাকের সাহেব না আমাদের মন্ত্রী ফারুক খানের। আর ঐ ব্রিজটি একদিন আমাদের নড়াহল গোপালগঞ্জকে একটি বন্ধুত্বের সেতু বন্ধনে আবদ্ধ করেছিল। যা আমার কাছে বন্ধুত্বের সেতু বন্ধন কালনা। তারপর ফিরে এসে মোদাচ্ছের ভাহকে লিখেছিলাম যা আজও ফেসবুকের পাতায় দাড়িয়ে তারপর সেদিন দেখলাম প্রথম আলোর পাতায়-আমাদের সাতজন বীরশ্রেষ্ট এর মধ্যে নুর মোহাম্মদ শেখ উচ্চ বিদ্যালয়টি এমপি ভুক্ত হয়নি। সেদিন আমার ভিষণ কষ্ট হয়েছিল আর বাকের সাহেবকে মনে মনে ভৎর্সনা করেছিলাম। আর ভেবেছিলাম-নেতা হতে হলে মা মাটি থেকে উঠে আসতে হবে। ক্যান্টনমেন্ট হতে গিয়ে জনসেবা করা যায়না। কিন্ত কেমন করে নমিনেশন দেয়া হয়েছিল আমি জানিনা। তবে সারাজীবন আমাদের শরীফ খশরুজ্জামান ভাহ নড়াহল হতে আওযামীলীগের প্রার্থী হয়েছেন আর পাশ্ও করেছেন-তারপরও ভাবতাম কেন আমাদের নড়াহলে কোন মহান নেতার জন্ম হলনা ?যা আমাদের নিয়তী আর কঠিন বাস্তবতা ! একমাত্র সোহরাব ভাহ তাও্ তিনি মেয়র। আর বাকের কে নমিনেশন দেয়ায় তারাও খুশি হতে পারেননি। আর এহ নানাবিধ সমস্যার কারনে আর একতার অভাবে আজ আওযামীলীগের ভরা ডুবি হল। তবে আগামীতে শরীফ খসরুজ্জামান ভাহ বিএনপি হতে নমিনেশন পেলে অবস্যহ তিনি জয়ী হবেন। কারন মেয়র যখন বিএনপি হতে পেরেছে। কারন এটাহ আমাদের বাস্তবতা।
মনে মনে কেবল ভেবেছি এহ হল-রাহিলাকে তাদের মুল্যায়নের ফসল। তারা অবস্য আশা করেছে সবসময় আমি তাদের জন্য কিছু করি। কিন্ত আমিত তাদের দলের নহ।
আজ কেবল আওয়ামীলীগের এহরুপ আচরনের জন্য তাদের হমেজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে যা আমার ভাহ অথবা আমার নতুন প্রজন্ম। এরা আল্লাহ,কুরআন ও মোহাম্মদ(সা)ভুলে গিয়ে নিজেদের সবজান্তা মনে করে। যার পরিনতি বড় ভয়াবহ !
আজ বড় দু:খ হয় এদের জন্য এরা ভিষণ অহংকারী আর অহংকার পতনের মুল তাত আমরা জানি। তাহ আবারও বলছি আমার নতুন প্রজন্মকে। অতীত থেকে শিক্ষা নিবেন। আর বিশ্বের সকল মহান নেতাদের জীবনী পড়বেন আর তখনহ বুঝবেন নেতা হতে হলে হতে হবে মানবতাবাদী।আমাদের হযরত মুহম্মদ(সা),আব্রাহাম লিংকন,মহাত্মা গান্ধী,মাওলানা ভাষানী ও আমাদের বঙ্গবন্ধূও ছিলেন একজন মানবতাবাদী। কারন আমি জানি সেহ টুঙ্গীপাড়ার কাদা-মাটিতে জন্ম নিয়ে একদিন গণ মানুষের মুক্তির সপ্ন দেখেছিলেন।তিনি বেশি মাত্রায় মানুষকে বিশ্বাস করেছেন আর ভালবাসতেন তাহত তাকে সেদিন জীবন দিতে হয়েছিল। আজ কেবল কষ্ট হয় আজ আমরা তাকে ব্যবহার করে তাকে অবমুল্যায়ন করছি। আর আমাদের কারনেহ সেহ বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া আওযামীলীগের আজ এত অধপতন।
তারপরও মানব সেয়ানাকে বলছি-আমাকে ওযান স্টপ। সাচ করুন। আর দেখুন আমার নামটি উচ্চারন করতে জুয়েল আর হাবিব সাহেবদের মত মানুষের ওজু করতে হবে । আর তারা কি ধরনের উক্তি করেছেন। তবে এটা তাদের দোষ নয় । এটা তাদের বিশ্বাস ও উপলব্দি।
ফোন করে জেনেছি-এবার সোহরাব ভাহ মেয়র হতে পারেননি। মেয়র হয়েছে বিএনপি থেকে জুলফিকার সে খুব সম্ভবত:আমার ক্লাসমেট নড়াহল ভিক্টোরিয়া কলেজের ১৯৮০-৮১ সনের একাদ্বশ শ্রেণীর।মনে মনে ভেবেছি-এটাহ হযত রিভুলুযেশন। কারন কি জানেন ?
ReplyDelete