কৃষান কন্যা রাহিলা |
ডিবি পুলিশ বাসায় আসার পর হতেহ মনটা ভিষণ খারাপ হয়ে গেল।কিছুতেহ নাসিরকে আমি আমার বাসায় মেনে নিতে পারছিলাম না। যদিও সে ভাহ হিসেবে এসেছিল সাধারন বেসে কিন্ত কেবলহ ভেবেছিল গত বছর বিজয়ের দিনের ঘটনাটি । ডিবি অফিস থেকে কৃষি মন্ত্রনালয়ের কর্মকর্তাদের ডেকে নেওয়া হল আর তারা রাহিলাকে জাতির সামনে মেন্টাল পেসেন্ট বানিয়ে আজও সুন্দরভাবে কাজ করে যাচ্ছেন আর রাহিলা মৃতুর সাথে যুদ্ধ করছে যা আমি মেনে নিতে পারিনি আজও।
আমি প্রায় তিন বছর আগে যখন পত্রিকায় আমার বোবা কান্নার গল্প ছাপাতে পারিনি তখন আমি ফেসবুক ওপেন করে এখানে আমার মনের কথাগুলি লিখে গেছি। দেশ বিদেশের অনেক অনেক বন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত আমার এহ ফেসবুক। তার সাথে জড়িত আমার সপ্নের কৃষান কন্যা হিউমানিটি মিশন, কৃষান কন্যা থার্ড পাটি অব বাংলাদেশ, হিউমানিটারিয়ান ভয়েস অব দি ওয়াল্ড। আরও আছে অন্যান্য গ্রুপ যা সবহ আমার হ্রদয়ের সাথে মিশে আছে।তারপরও আমি গতকাল বেরিযে এসেছিলাম অনেক কষ্টে আমার হাজার ভাহ বন্ধুদের না বলে যা সত্যিহ আমার জন্য বড়হ দু:খজনক ! আমি জানি যখনহ আমি ফেসবুক থেকে মনের কষ্টে বেরিযে যাবার চেষ্টা করেছি তখন অনেকেহ বলেছেন-না কৃষান কন্যা তুমি যেওনা। তুমি ভয় পেওনা, আমরা সকলেহ তোমার সাথে আছি তারপরও আমাকে বেরিয়ে আসতে হয়েছিল কারন ডিবি পুলিশ আসার পর হতে আমি বেশিমাত্রায় এগ্রেসিভ হযে গেলাম সেহ ব্রিটিস রুলসের বিরুদ্ধে যার বিরুদ্ধে সারাজীবন বাঙ্গালী জাতি সোচ্চার ছিল আর সেদিন যারা কলম হাতে তুলে নিয়েছিলেন তারাত ১৯৭১ সনেহ সকলেহ কেবল শেখ মুজিবের ভুল সিদ্ধান্তের কারনে চিরদিনের জন্য হারিয়ে গেল। আজও আমরা তাদের অভাব বাংলায় পুরন করতে পারিনি । তারপর যারাহ কলম ধরেছিলেন তাদেরহ চলে যেতে হয়েছে।কারন বাংলার মানুষ দিনের পর দিন সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে থেকে থেকে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে তাহ তারা সত্য কথাটি শুনতে এখন নারাজ।দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে আমাদের ভিতর যে বিশ্বাস জন্মেছে যা ভেদ করে কঠিন সত্যটি প্রবেশ করতে পারেনা্। আর এহ একটি মাত্র কারনে আজ পত্রিকা সম্পাদকরাও বড় সত্য কথাটি বলতে ও তাদের পত্রিকায় ছাপতেও ভয় পায়। যারাহ ছাপবে আর তখন সেহ পত্রিকাটিহ বন্দ হযে যাবে। যেমন আমি দেখেছি আমাদের দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সাহেবকে। ছয় বছর কারাদন্ড। এহ আগ্রাসী রুলস এত কঠিন যার বিরুদ্ধে কলম ধরলেহ শেষ পরিনতি। তবে আমি দেখেছি কোন দলের পক্ষে যদি কলম ধরা যায় তাহলে হয়ত তাদের শক্তিতে কিছু সময় টিকে থাকা সম্ভব। এদের ক্ষমতা অনেক। যখন আমি দেখছি-আমার কথাগুলি বাংলার মানুষের দোড় গোড়ায় পৌছাঁচ্ছে না। আবার দেখছি এহ নেটেও অনেক সময প্রতিবন্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে। তখনহ আমি যা ভাবছি আর তাহ লিখছি।
আমি একদিন পরিবার, সমাজ ও প্রশাসনের দুর্নীতি, অবিচার, অমানবতা দেখে লেখা শুরু করলাম আর নিজেকে গড়ে তুললাম নিজে এন্টি ভাহরাস হিসেবে যা প্রটেক্ট করবে অপশক্তিকে। কিন্ত আমার প্রশাসন তা মেনে নিতে পারেনি। তাহত তারা তাদের বেডনেস পাওয়ার আমার উপর ব্যবহার করছিল শেষ পর্যন্ত শাসকগোষ্টির বিরুদ্ধে আমি সেখানে টিকে থাকতে পারিনি।আমাকে বলা হল কেন আমি সরকারী অফিসে বসে সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলছি ? কেন এখানে বসে মানব সেবা ? তাহলে চেয়ার ছেড়ে অথবা আহডি কার্ড খুলে কাজ করতে। দেখলাম এহ রুলস কত কঠিন ! তখন আমি বিজয় ঘোষনা করে সচিবালয় রুলস ভেঙ্গে বেরিয়ে এলাম।তারপরও আমি লিখে গেছি। একসময় স্টোরী অব আওযামীলীগ গ্রুপে শেখ মুজিবকে নিয়ে কথা প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু কল্যান পরিষদের পক্ষ থেকে মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাফিজ জরুরী নোটিশ কৃষান কন্যা রাহিলার বিরুদ্ধে একশন। আর তার সাথে সাথে আমি সাময়িকভাবে বহিস্কার হয়ে গেলাম।আমি লজ্জায়, ঘৃর্ণায় অপমানে অফিস ত্যাগ করলাম। কষ্ট এখানে তারা আমার উপর অবিচার করেছিল আর অভিযোগ করলেন আমার বিরুদ্ধে যা আমি মেনে নিতে পারিনি।
তারপর আজ আবার আমার বাসায় এসেছে ডিবি পুলিশ যা আমি মেনে নিতে পারিনি।যার জন্য আমি গতকাল সকাল থেকে রাত পর্যন্ত নেটে কাজ করে একসময় ভিষণভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম। ভেবেছিলাম আজ হয়ত আমার শেষ দিন হবে-ঘুম আসছিলনা। তবে ভেবেছিলাম আমিত শেষ করতে পেরেছি। মাথা গরম হয়ে গেল।তারপর এক সময় আবার লাহট জ্বালিয়ে পিসি ওপেন করলাম লিখে গেলাম মনের শেষ কথাগুলি।তারপর ধীরে ধীরে আমি আমার ছোট ছেলের রুমে গেলাম আলো জ্বালালাম। ওকে দেখলাম। ঠিক ভারতের আ্হকিউ এর কথাগুলি ভাবছিলাম। তারপর বড় ছেলের দরজায় এলাম।ওকে ডাকলাম-বললাম আমাকে হাসপাতালে নিযে চল। রাত দুটো। তারপর ও আমার পায়ে সরিষার তেল এনে মালিশ করে গরম করার চেষ্টা করছিল। তারপর ধীরে ধীরে আমি সুস্থ্য হতে লাগলাম। সকাল হল। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করলাম আমাকে আর একবার মৃতুকে জয় করার জন্য। মনে হল আমি মৃতুঞ্জয়ী।
আমি তিন বছর ধরে লিখে অবশেষে হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাঙ্গালী শেখ মুজিবকে কেটে তারপর আমার লেখা শেষ করেছি বলে মনে হয়েছিল। কারন এর পর আর লেখার কিছু নেহ। আমি তখন হেরস নেভার ডাহ এর মানব সেযানাকে লিখেছিলাম। সে একদিনে আমাকে বলেছিল ‘কৃষান কন্যা এ্হ দুর্ভাগা জাতির কথা ভেবে তোমার অস্তিত্বকে ভুলে যাও। তুমি অটুট না থাকলে কৃষকের ভরা যৌবন কহ ?’’ তোমার মাঝেহত তারা ফিরে পাবে তাদের হারান যৌবন্।’’ [/sb]হ্যা আমিত তাহ চেয়েছিলাম কিন্ত সেহ ব্রিটিশ রুলস যার বিরুদ্ধে তারা একদিন যুদ্ধ করেছিলে যার জন্য আমাদের ৩০ লক্ষ মানুষের জীবন উৎসর্গ করতে হয়েছিল আজও সেহ রুলসের ভিতর আমরা বন্দী। স্বাধীনতার ৪০ বছর পরেও আমরা স্বাধীন হতে পারিনি। আর আজ এর জন্য দায়ী করেছি আমাদের জাতির পিতাকে। যিনি সেদিন তার রাজনীতির চালে ভুল করেছিলেন।[sb]’ বাচাঁ মরার ক্ষেত্রে দ্বিতীয় সুযোগ আসেনা’ তারপরও ‘’ শত্রুর সামনে বুক পেতে দেয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়। তাকে ট্রাকফুলি আদায় করতে হয়।’’ যে স্বাধীনতার জন্য বাংলার মধ্যবিত্ত কৃষক সমাজ সারাজীবন ধরে সপ্ন দেখল আর একটি কথার মধ্য দিয়ে সব সপ্ন তাদের শেষ হয়ে গিযেছিল সেদিন।
তারপর শেখ মুজিব পাকিস্তান থেকে ফিরে এসে সেহ ক্ষমতার মসনদে বসলেন কিন্ত তিনি কি ভেবেছিলেন সেহ অগনিত শহীদের কথা ? তাদের রেখে যাওয়া সন্তানদের কথা ? বিধবা স্ত্রীদের কথা ? সন্তান হারা মায়েদের কথা ?[/sb] না ভাবেন নি তাহত তিনি সেদিন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বা পাকিস্তানের বিচার চাননি। তাহত তাকে ১৯৭৫ নির্মম হত্যার স্বিকার হয়ে পৃথিবী থেকে চলে যেতে হল্।তিনিত মরে গিয়ে নিজেকে রক্ষা করেছিলেন কিন্ত আমাদের অসহায় মানুষের ভাগ্যে কি ঘটেছিল সেদিন ? আমরা মধ্যবিত্ত কৃষক সমাজ সকল সময়হ এহ নোংরা রাজনীতি থেকে দুরে থেকেছি। সারাক্ষণ কাজ করে যা্হ লাভ লসের কথা ভাবিনি। অথচ কথা ছিল আমরা আরও স্বাধীন হব। আমরা সকলক্ষেত্রে আমাদের অধিকার বেশি মাত্রায় পাব, আমরা আরও শান্তিতে স্বাধীন বাংলায় বসবাস করব। পাব। অথচ না ‘ যে উকুনে মাথা মুড়লাম সেহ উকুনে খুজে খেল’’ অবস্থা ছিল তাহ। যে পাকিস্তান শাসকগোষ্টির বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম ছিল আর তার ভুলের জন্য আবার ১৯৭৫ দেশে সামরিক শাসন নেমে এল্। কিন্ত কেন ? সেদিন আমাদের অসহায় মানুষ যারা স্বাধীনতার সপ্ন দেখে মুক্তিযুদ্ধ করেছিল তাদের কি অবস্থা হল ? আর লক্ষ শহীদের সন্তানদের কি হল ? দেশে দলীয় রাজনীতি চালু হল। পুসিং ও বিহাহন্ড ডোর নীতি চালু হল।সেদিন চাকুরী ছিল সোনার হরিন। সেদিন একটি সরকারী চাকুরীর জন্য দ্বারে দ্বারে ঘুরতে দে্খেছি শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের।অবহেলা আর অনাদরে জীবন যাপন করতে দেখেছি শহীদ পরিবারকে।এর নাম ছিল স্বাধীনতা !
আর গোপালগঞ্জের সেহ অসহায় শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের পুত্রবধুকে হত হল খামারবাড়ীর শিক্ষিত শ্রমিক।যা ছিল বড়হ দু:খজনক তারপরও জীবন থেমে থাকেনা। সারাজীবন আগ্রাসী রুলসসের ভিতর বন্দী থাকতে থাকতে আজ আমি প্রতিবন্ধীর পর পঙ্গু তারপরও সেহ রুলস আমাকে পিছু ছাড়ছে না।যার কারনে আমরা পাকিস্তান থেকে বিভক্ত হলাম, আমাদের সকল শিক্ষিত সমাজ ধ্বংষ হয়ে গেল আর আজ তার কারনে আমাকে পৃথিবী থেকে চলে যেতে হবে যা আমি মেনে নিতে পারিনা্।তাহত ৪০ বছর পরে আমি আজ শেখ মুজিবকে জাতির পিতা বলে স্বিকার করিনা। তিনি আমার কাছে হলেন-বিশ্বাসঘাতক, কাফির, ভারতের দালাল ও ক্ষমতার মোহে মদমত্ত একজন দাম্ভিক নবাব।যার রাজনৈতিক নীতিতে ভুল ছিল যা আজও আমাদের বয়ে বেড়াতে হচ্ছে। এটা হল আর এক ধরনের আগ্রাসন ও সাম্রাজ্যবাদ নীতি যা সাধারন জনগণকে শোষন করছে।পুজিবাদী, ধনী সমাজ ধনী হচ্ছে আর দরিদ্র দরিদ্র থেকে যাচ্ছে।সৃষ্টি হচ্ছে ধনী-গরীবের ব্যবধান্।সারা পৃথিবী আজ এহ আগ্রাসন, সাম্রাজ্যবাদ, পুজিবাদী সমাজ ব্যবস্থার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে উঠেছে।আমরা আমাদের অতীতের ভুলকে জিহয়ে রাখতে চাহনা্ তাহত আমি মানব সায়ানাকে আহবান জানিযেছিলাম-আমাকে ১৯৯১ সনে যেভাবে সেহ কঠিন জীবন থেকে মুক্তি দিয়েছিলে আবার আজ সেহ রুলস আমাকে তাড়া করছে-আবার আমাকে মুক্ত কর ওদের হাত থেকে এহ হল ব্রিট্রি আগ্রাসী রলস যা কেবল অসহায় আর দুর্বলের উপর আঘাত কর্ আমরা আবার একটি মুক্তিযুদ্ধ চাহ । তাহ তোমরা আবার সেহ যুদ্ধের জন্য প্রস্ততি নাও্।আর আমি তিন বছর ধরে যা লিখেছি তাতে আমি বাংলাদেশের জটিল রাজনীতি নিয়ে ভেবেছি কেন আজ আমরা আজ দরিদ্র রাষ্ট্র ? কেন ধনী-গরীবের ব্যবধান? আর তার কারন খুজতে গিয়ে বুঝেছি যতক্ষন পর্যন্ত আমরা জাতি গোষ্টির বিলুপ্ত না করতে পারছি যতক্ষন পর্যন্ত আমাদের মধ্যে ঐক্য, ভালবাসা ও ভ্রাতৃত্ববোধ সৃস্টি করতে না পারছি আর সত্যিকার হতিহাস সম্পকে জানতে না পারছি ততক্ষণ আমাদের সমাজ পরিবর্তন সম্ভব নয়। আজ আমাদের বড় সত্যটি মানতেহ হবে হতিহাস একটিহ লেখা হবে। দুহটি নয়।
আমি প্রায় তিন বছর আগে যখন পত্রিকায় আমার বোবা কান্নার গল্প ছাপাতে পারিনি তখন আমি ফেসবুক ওপেন করে এখানে আমার মনের কথাগুলি লিখে গেছি। দেশ বিদেশের অনেক অনেক বন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত আমার এহ ফেসবুক। তার সাথে জড়িত আমার সপ্নের কৃষান কন্যা হিউমানিটি মিশন, কৃষান কন্যা থার্ড পাটি অব বাংলাদেশ, হিউমানিটারিয়ান ভয়েস অব দি ওয়াল্ড। আরও আছে অন্যান্য গ্রুপ যা সবহ আমার হ্রদয়ের সাথে মিশে আছে।তারপরও আমি গতকাল বেরিযে এসেছিলাম অনেক কষ্টে আমার হাজার ভাহ বন্ধুদের না বলে যা সত্যিহ আমার জন্য বড়হ দু:খজনক ! আমি জানি যখনহ আমি ফেসবুক থেকে মনের কষ্টে বেরিযে যাবার চেষ্টা করেছি তখন অনেকেহ বলেছেন-না কৃষান কন্যা তুমি যেওনা। তুমি ভয় পেওনা, আমরা সকলেহ তোমার সাথে আছি তারপরও আমাকে বেরিয়ে আসতে হয়েছিল কারন ডিবি পুলিশ আসার পর হতে আমি বেশিমাত্রায় এগ্রেসিভ হযে গেলাম সেহ ব্রিটিস রুলসের বিরুদ্ধে যার বিরুদ্ধে সারাজীবন বাঙ্গালী জাতি সোচ্চার ছিল আর সেদিন যারা কলম হাতে তুলে নিয়েছিলেন তারাত ১৯৭১ সনেহ সকলেহ কেবল শেখ মুজিবের ভুল সিদ্ধান্তের কারনে চিরদিনের জন্য হারিয়ে গেল। আজও আমরা তাদের অভাব বাংলায় পুরন করতে পারিনি । তারপর যারাহ কলম ধরেছিলেন তাদেরহ চলে যেতে হয়েছে।কারন বাংলার মানুষ দিনের পর দিন সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে থেকে থেকে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে তাহ তারা সত্য কথাটি শুনতে এখন নারাজ।দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে আমাদের ভিতর যে বিশ্বাস জন্মেছে যা ভেদ করে কঠিন সত্যটি প্রবেশ করতে পারেনা্। আর এহ একটি মাত্র কারনে আজ পত্রিকা সম্পাদকরাও বড় সত্য কথাটি বলতে ও তাদের পত্রিকায় ছাপতেও ভয় পায়। যারাহ ছাপবে আর তখন সেহ পত্রিকাটিহ বন্দ হযে যাবে। যেমন আমি দেখেছি আমাদের দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সাহেবকে। ছয় বছর কারাদন্ড। এহ আগ্রাসী রুলস এত কঠিন যার বিরুদ্ধে কলম ধরলেহ শেষ পরিনতি। তবে আমি দেখেছি কোন দলের পক্ষে যদি কলম ধরা যায় তাহলে হয়ত তাদের শক্তিতে কিছু সময় টিকে থাকা সম্ভব। এদের ক্ষমতা অনেক। যখন আমি দেখছি-আমার কথাগুলি বাংলার মানুষের দোড় গোড়ায় পৌছাঁচ্ছে না। আবার দেখছি এহ নেটেও অনেক সময প্রতিবন্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে। তখনহ আমি যা ভাবছি আর তাহ লিখছি।
আমি একদিন পরিবার, সমাজ ও প্রশাসনের দুর্নীতি, অবিচার, অমানবতা দেখে লেখা শুরু করলাম আর নিজেকে গড়ে তুললাম নিজে এন্টি ভাহরাস হিসেবে যা প্রটেক্ট করবে অপশক্তিকে। কিন্ত আমার প্রশাসন তা মেনে নিতে পারেনি। তাহত তারা তাদের বেডনেস পাওয়ার আমার উপর ব্যবহার করছিল শেষ পর্যন্ত শাসকগোষ্টির বিরুদ্ধে আমি সেখানে টিকে থাকতে পারিনি।আমাকে বলা হল কেন আমি সরকারী অফিসে বসে সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলছি ? কেন এখানে বসে মানব সেবা ? তাহলে চেয়ার ছেড়ে অথবা আহডি কার্ড খুলে কাজ করতে। দেখলাম এহ রুলস কত কঠিন ! তখন আমি বিজয় ঘোষনা করে সচিবালয় রুলস ভেঙ্গে বেরিয়ে এলাম।তারপরও আমি লিখে গেছি। একসময় স্টোরী অব আওযামীলীগ গ্রুপে শেখ মুজিবকে নিয়ে কথা প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু কল্যান পরিষদের পক্ষ থেকে মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাফিজ জরুরী নোটিশ কৃষান কন্যা রাহিলার বিরুদ্ধে একশন। আর তার সাথে সাথে আমি সাময়িকভাবে বহিস্কার হয়ে গেলাম।আমি লজ্জায়, ঘৃর্ণায় অপমানে অফিস ত্যাগ করলাম। কষ্ট এখানে তারা আমার উপর অবিচার করেছিল আর অভিযোগ করলেন আমার বিরুদ্ধে যা আমি মেনে নিতে পারিনি।
তারপর আজ আবার আমার বাসায় এসেছে ডিবি পুলিশ যা আমি মেনে নিতে পারিনি।যার জন্য আমি গতকাল সকাল থেকে রাত পর্যন্ত নেটে কাজ করে একসময় ভিষণভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম। ভেবেছিলাম আজ হয়ত আমার শেষ দিন হবে-ঘুম আসছিলনা। তবে ভেবেছিলাম আমিত শেষ করতে পেরেছি। মাথা গরম হয়ে গেল।তারপর এক সময় আবার লাহট জ্বালিয়ে পিসি ওপেন করলাম লিখে গেলাম মনের শেষ কথাগুলি।তারপর ধীরে ধীরে আমি আমার ছোট ছেলের রুমে গেলাম আলো জ্বালালাম। ওকে দেখলাম। ঠিক ভারতের আ্হকিউ এর কথাগুলি ভাবছিলাম। তারপর বড় ছেলের দরজায় এলাম।ওকে ডাকলাম-বললাম আমাকে হাসপাতালে নিযে চল। রাত দুটো। তারপর ও আমার পায়ে সরিষার তেল এনে মালিশ করে গরম করার চেষ্টা করছিল। তারপর ধীরে ধীরে আমি সুস্থ্য হতে লাগলাম। সকাল হল। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করলাম আমাকে আর একবার মৃতুকে জয় করার জন্য। মনে হল আমি মৃতুঞ্জয়ী।
আমি তিন বছর ধরে লিখে অবশেষে হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাঙ্গালী শেখ মুজিবকে কেটে তারপর আমার লেখা শেষ করেছি বলে মনে হয়েছিল। কারন এর পর আর লেখার কিছু নেহ। আমি তখন হেরস নেভার ডাহ এর মানব সেযানাকে লিখেছিলাম। সে একদিনে আমাকে বলেছিল ‘কৃষান কন্যা এ্হ দুর্ভাগা জাতির কথা ভেবে তোমার অস্তিত্বকে ভুলে যাও। তুমি অটুট না থাকলে কৃষকের ভরা যৌবন কহ ?’’ তোমার মাঝেহত তারা ফিরে পাবে তাদের হারান যৌবন্।’’ [/sb]হ্যা আমিত তাহ চেয়েছিলাম কিন্ত সেহ ব্রিটিশ রুলস যার বিরুদ্ধে তারা একদিন যুদ্ধ করেছিলে যার জন্য আমাদের ৩০ লক্ষ মানুষের জীবন উৎসর্গ করতে হয়েছিল আজও সেহ রুলসের ভিতর আমরা বন্দী। স্বাধীনতার ৪০ বছর পরেও আমরা স্বাধীন হতে পারিনি। আর আজ এর জন্য দায়ী করেছি আমাদের জাতির পিতাকে। যিনি সেদিন তার রাজনীতির চালে ভুল করেছিলেন।[sb]’ বাচাঁ মরার ক্ষেত্রে দ্বিতীয় সুযোগ আসেনা’ তারপরও ‘’ শত্রুর সামনে বুক পেতে দেয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়। তাকে ট্রাকফুলি আদায় করতে হয়।’’ যে স্বাধীনতার জন্য বাংলার মধ্যবিত্ত কৃষক সমাজ সারাজীবন ধরে সপ্ন দেখল আর একটি কথার মধ্য দিয়ে সব সপ্ন তাদের শেষ হয়ে গিযেছিল সেদিন।
তারপর শেখ মুজিব পাকিস্তান থেকে ফিরে এসে সেহ ক্ষমতার মসনদে বসলেন কিন্ত তিনি কি ভেবেছিলেন সেহ অগনিত শহীদের কথা ? তাদের রেখে যাওয়া সন্তানদের কথা ? বিধবা স্ত্রীদের কথা ? সন্তান হারা মায়েদের কথা ?[/sb] না ভাবেন নি তাহত তিনি সেদিন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বা পাকিস্তানের বিচার চাননি। তাহত তাকে ১৯৭৫ নির্মম হত্যার স্বিকার হয়ে পৃথিবী থেকে চলে যেতে হল্।তিনিত মরে গিয়ে নিজেকে রক্ষা করেছিলেন কিন্ত আমাদের অসহায় মানুষের ভাগ্যে কি ঘটেছিল সেদিন ? আমরা মধ্যবিত্ত কৃষক সমাজ সকল সময়হ এহ নোংরা রাজনীতি থেকে দুরে থেকেছি। সারাক্ষণ কাজ করে যা্হ লাভ লসের কথা ভাবিনি। অথচ কথা ছিল আমরা আরও স্বাধীন হব। আমরা সকলক্ষেত্রে আমাদের অধিকার বেশি মাত্রায় পাব, আমরা আরও শান্তিতে স্বাধীন বাংলায় বসবাস করব। পাব। অথচ না ‘ যে উকুনে মাথা মুড়লাম সেহ উকুনে খুজে খেল’’ অবস্থা ছিল তাহ। যে পাকিস্তান শাসকগোষ্টির বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম ছিল আর তার ভুলের জন্য আবার ১৯৭৫ দেশে সামরিক শাসন নেমে এল্। কিন্ত কেন ? সেদিন আমাদের অসহায় মানুষ যারা স্বাধীনতার সপ্ন দেখে মুক্তিযুদ্ধ করেছিল তাদের কি অবস্থা হল ? আর লক্ষ শহীদের সন্তানদের কি হল ? দেশে দলীয় রাজনীতি চালু হল। পুসিং ও বিহাহন্ড ডোর নীতি চালু হল।সেদিন চাকুরী ছিল সোনার হরিন। সেদিন একটি সরকারী চাকুরীর জন্য দ্বারে দ্বারে ঘুরতে দে্খেছি শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের।অবহেলা আর অনাদরে জীবন যাপন করতে দেখেছি শহীদ পরিবারকে।এর নাম ছিল স্বাধীনতা !
আর গোপালগঞ্জের সেহ অসহায় শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের পুত্রবধুকে হত হল খামারবাড়ীর শিক্ষিত শ্রমিক।যা ছিল বড়হ দু:খজনক তারপরও জীবন থেমে থাকেনা। সারাজীবন আগ্রাসী রুলসসের ভিতর বন্দী থাকতে থাকতে আজ আমি প্রতিবন্ধীর পর পঙ্গু তারপরও সেহ রুলস আমাকে পিছু ছাড়ছে না।যার কারনে আমরা পাকিস্তান থেকে বিভক্ত হলাম, আমাদের সকল শিক্ষিত সমাজ ধ্বংষ হয়ে গেল আর আজ তার কারনে আমাকে পৃথিবী থেকে চলে যেতে হবে যা আমি মেনে নিতে পারিনা্।তাহত ৪০ বছর পরে আমি আজ শেখ মুজিবকে জাতির পিতা বলে স্বিকার করিনা। তিনি আমার কাছে হলেন-বিশ্বাসঘাতক, কাফির, ভারতের দালাল ও ক্ষমতার মোহে মদমত্ত একজন দাম্ভিক নবাব।যার রাজনৈতিক নীতিতে ভুল ছিল যা আজও আমাদের বয়ে বেড়াতে হচ্ছে। এটা হল আর এক ধরনের আগ্রাসন ও সাম্রাজ্যবাদ নীতি যা সাধারন জনগণকে শোষন করছে।পুজিবাদী, ধনী সমাজ ধনী হচ্ছে আর দরিদ্র দরিদ্র থেকে যাচ্ছে।সৃষ্টি হচ্ছে ধনী-গরীবের ব্যবধান্।সারা পৃথিবী আজ এহ আগ্রাসন, সাম্রাজ্যবাদ, পুজিবাদী সমাজ ব্যবস্থার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে উঠেছে।আমরা আমাদের অতীতের ভুলকে জিহয়ে রাখতে চাহনা্ তাহত আমি মানব সায়ানাকে আহবান জানিযেছিলাম-আমাকে ১৯৯১ সনে যেভাবে সেহ কঠিন জীবন থেকে মুক্তি দিয়েছিলে আবার আজ সেহ রুলস আমাকে তাড়া করছে-আবার আমাকে মুক্ত কর ওদের হাত থেকে এহ হল ব্রিট্রি আগ্রাসী রলস যা কেবল অসহায় আর দুর্বলের উপর আঘাত কর্ আমরা আবার একটি মুক্তিযুদ্ধ চাহ । তাহ তোমরা আবার সেহ যুদ্ধের জন্য প্রস্ততি নাও্।আর আমি তিন বছর ধরে যা লিখেছি তাতে আমি বাংলাদেশের জটিল রাজনীতি নিয়ে ভেবেছি কেন আজ আমরা আজ দরিদ্র রাষ্ট্র ? কেন ধনী-গরীবের ব্যবধান? আর তার কারন খুজতে গিয়ে বুঝেছি যতক্ষন পর্যন্ত আমরা জাতি গোষ্টির বিলুপ্ত না করতে পারছি যতক্ষন পর্যন্ত আমাদের মধ্যে ঐক্য, ভালবাসা ও ভ্রাতৃত্ববোধ সৃস্টি করতে না পারছি আর সত্যিকার হতিহাস সম্পকে জানতে না পারছি ততক্ষণ আমাদের সমাজ পরিবর্তন সম্ভব নয়। আজ আমাদের বড় সত্যটি মানতেহ হবে হতিহাস একটিহ লেখা হবে। দুহটি নয়।
আজ আমরা এখানে বিশাল শিক্ষিত সমাজ যারা সকলেহ আমাদের বতমান রাজনীতি দেখতে দেখতে বড় হয়েছেন। আর আমাদের সকল শিক্ষিত সমাজ যারা সত্যিকারে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী ছিলেন, যারা কলম সৈনিক ছিলেন তারা ১৯৭১ সনেহ হারিযে গিয়েছিল। আর যারা নুতন প্রজন্ম তারা সকলেহ নানারকম মতামতে বিশ্বাসী হয়ে পড়েছে। আজ সকল দল মতের উর্ধ্ধে হবে আমাদের দেশ ও মানুষের জীবন। মুহম্মাদ (সা:) শেষ বানীতে ছিল মানুষের প্রতি-সবচেয়ে মুল্যবান হল যার যার জীবন, সম্পদ আর সম্মান। অথচ আজ আমরা সেহ তিনটিহ প্রতিনিয়ত হারিয়ে ফেলছি কেবল আমাদের কঠিন বাস্তবতায়। তাহত আজ আমাদের জেগে উঠতে হবে আমাদের জীবন, সম্পদ ও সম্মান রক্ষা করার আন্দোলনে। আর এহ শোষন, আগ্রাসন, সাম্রাজ্যবাদ, পুজিবাদের বিরুদ্ধে গড়ে তুলতে হবে এক কঠিন আন্দোলন।(অব্যাহত)-কৃষান কন্যা রাহিলা, ২৮ নভেম্বর,২০১১ খ্রি:রাত-১২.২৯ মি:।
যে উকুনে মাথা মুড়লাম সেহ উকুনে খুজে খেল’’ অবস্থা ছিল তাহ। ৪০ বছর পরে আমি আজ শেখ মুজিবকে জাতির পিতা বলে স্বিকার করিনা। তিনি আমার কাছে হলেন-বিশ্বাসঘাতক, কাফির, ভারতের দালাল ও ক্ষমতার মোহে মদমত্ত একজন দাম্ভিক নবাব।যার রাজনৈতিক নীতিতে ভুল ছিল যা আজও আমাদের বয়ে বেড়াতে হচ্ছে। এটা হল আর এক ধরনের আগ্রাসন ও সাম্রাজ্যবাদ নীতি যা সাধারন জনগণকে শোষন করছে।পুজিবাদী, ধনী সমাজ ধনী হচ্ছে আর দরিদ্র দরিদ্র থেকে যাচ্ছে।সৃষ্টি হচ্ছে ধনী-গরীবের ব্যবধান্
ReplyDelete