Lates prayer to Chief Justics from Krishan konna (সর্বশেষ আবেদনপত্র মাননীয় প্রধান বিচারপতির কাছে-

 

Rahila Khanum (krishan konna)
Ministry of Agriculture

 বরাবর,

মাননীয় প্রধান বিচারপতি

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার।

বিষয়: ন্যায় বিচারের জন্য প্রাথর্না।

মহোদয়,

বিনীত নিবেদন এ্হ যে,আমি রাহিলা খানম, ব্যক্তিগত  কর্মকর্তা, কৃষি মন্ত্রণালয় আজ বাংলাদেশ সচিবালয় হতে বের হয়ে আপনার সামনে দাড়িয়েছি আপনি আমার সততা প্রমান করুন। আমি অফিসে না গেলে আমাকে লাল কালি দিয়ে ক্রস মার্ক করা হয় । কিন্ত আজ আমি তিনদিন অফিসে যাহনা আমি সচিবালয় রুল ভেঙ্গে বের হয়ে গেছি। আপনি এবার আমার সততাকে প্রমান করুন এবং প্রমান করুন-

১. কেন তারা আমার জন্য গাড়ীর আসন বরাদ্দ করতে পারেনি ? কেন তারা প্রতিবন্ধী রাহিলার উপর তাদের রুল আরোপ করেছিল ? কেন তারা অহরহ সচিবালয় রুলকে ভেঙ্গে সব গাড়ী ব্যবহার করছে ?

2. কেন তারা আমাকে নড়া্হল প্রতিবন্ধীর সার্টিফিকেট আনতে পাঠিয়েছিল ?েএবং কেন সেহ সার্টিফিকেট অবমুল্যায়ন করা হল ?অথচ সমাজ কল্যান প্রতিমন্ত্রী বলেছিলেন-প্রতিবন্ধীরা হল সুবর্ণ নাগরিক। কেন আমার সততাকে সম্মান দেখাতে পারেনি গণপূর্ত সচিব মাহবুবুর রহমান,পরিচালক শাউলী সুমন, প্রতিবন্ত্রীি আ: মান্নান খান ?

3. কেন  সেদিন সমাজ কল্যান মন্ত্রণালয়কে লেখা আমার নামে স্ট্রং বাড়ীর ব্যবস্থা করার পরও নিরব প্রশাসন ?

4. কেন দুহ বছর আমি বাংলাদেশ সচিবালয় হতে সারা বিশ্বে প্রতিবাদের ঝড় তুলার পরও তারা খোজঁ রাখেনি ?খোজঁ রাখেনি বিডিআর এর মত শক্তিশালী গোয়েন্দা সংস্থা ?কেন তাদের মেরে বুঝিয়ে দিতে হল-তোমরা নির্বোধ বালক ?তোমরা আমাদের অন্ন ধ্বংষ করছ ? 

5. কেন আমার মন্ত্রনালয় বার বার অনুরোধ করার পরও আমাকে কম্পিউটার দেয়নি ?তাদের ল্যাব সাজিয়ে রেখেছে। আমি বার বার বলেছি ও লিখেছি-আমি ল্যাব ভেঙ্গে জ্বালিয়ে দিয়ে গ্রামে ফিরে যাব।। হতোমধ্যে আমার বাম চোখ ও পায়ের সমস্যা হয়ে গেছে।

6. মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছিল-আপনারা প্রতিবন্ধীদের সহযোগিতা করুন। কিন্ত আমার মন্ত্রণালয় আমাকে মৃতুর দিকে ঢেলে দিয়ে আমার ছেলেকে ডেকে নিয়ে বলেছে-তাকে বিদেশ নিয়ে ট্রিটমেন্ট করে আন।এমনকি আমাকে বলা হয়েছে-টাকার জন্য আবেদন কর প্র্রধানমন্ত্রীর কাছে। কেন তারা সারা বিশ্বের সামনে আমাকে অপমান করেছে ?আর কত অপমান করবে আমাকে বাংলাদেশ ?

এখন আমার প্রশ্ন-আমি দি কুহন কৃষান কন্যা অফ বাংলাদেশ, আমি বেস্ট অথর,ব্লগার, টুহটার, এডজুটেন্ট জেনারেল মোজাহেদ উদ্দিন মিলনের বড় ভাবী,উপদেষ্টা সৈয়দ মোদা্চ্ছের আলীর ছোট বোন। এদেশের শ্রেষ্ট কৃষকের কন্যা,আমি গোপালগঞ্জের শহীদ পরিবারের পুত্রবধু। আমার সারা বিশ্বে বহু বন্ধু-বান্ধব, ভাহ-বোন ছড়িয়ে আছে।

আমি অলরেডী ঘোষনা করেছিলাম আমার সব লেখা শেষ করে আগামী বিজয় দিবসে আমার বিজয় ঘোষনা করব সোওরাওয়ার্দী উদ্দান থেকে। সেহ অনুযায়ী আমি গিয়েছিলাম বিশ বছর পর আমার আপনজনদের কাছে বিজয় দেখার জন্য। কিন্ত সেদিন সেখানে ঘটেছিল এক হৃদয় বিদারক ঘটনা !তারা আমাকে স্ট্রেজ করে বের করে দিল। তারপর হলেকট্রিক চার্জ দিয়ে এরেস্ট এরেস্ট বলছিল।কিন্ত আটক করতে পারেনি। অবশেষে মেন্টাল পেসেন্ট বলে মুক্ত করে দিয়েছিল,যা আমি সেদিনও না আজও মেনে নিতে পারছিনা।যাদের জন্য আমি বিশটি বছর মাথার ঘুমটা,মুখের নেকাব খুলিনি। বোবা কান্নার গল্প লিখে যাহ-আমার ভাগ্য আজ তাদের কাছে নিয়ে দাড় করিয়েছে।আজ আমি মাথার ঘুমটা ও মুখের নেকাব খুলে জাতির সামনে দাড়িয়েছি-এবার আপনি ডাকুন ও বিচার করুন সঠিক বিচার।

১.সাবেক রাষ্ট্রদূত ও মুক্তিযোদ্ধা মঞ্জুরুল আলম,বাড়ী নং-৩৬৩/১,রোড নং-২৭, ধানমন্ডি আবাসিক এলাকা।

২.সাবেক রাষ্ট্রদূত ও ডিরেক্টর ওয়ালিউর রহমান,ধানমন্ডি, ঢাকা।

৩.উপদেষ্টা সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, স্বাস্থ্য ও সমাজ কল্যান মন্ত্রনালয়।

৪.এডজুটেন্ট জেনারেল মোজাহেদ উদ্দিন মিলন, ঢাকা সদর, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট।

যারা আমাকে সন্ত্রাসী, পাগল, মেন্টাল পেসেন্ট, অসুস্থ বলেছে-আপনি প্রমান করুন আজ আমি পাগল না তারা পাগল,তারা অসুস্থ,আজ আমি জাতির সামনে আমার সারা জীবনের বিচার দাবী করছি।

শ্রদ্ধান্তে-

রাহিলা খানম (দি কুহন কৃষান কন্যা অফ বাংলাদেশ)

কৃষি মন্ত্রণালয়

গণপ্রজাতন্ত্রী বা্ংলাদেশ সরকার।

(আমি যাচ্ছি দ্বোতলার দিকে-উদ্দেশ্য প্রধান বিচারপতির কক্ষ এবং সাক্ষাতকার ও আমার আবেদনপত্র ও সিডি প্রদান।)

আমি দাড়িয়ে আছি প্রধান বিচারপতির গেটে।ভিতরে যাবার পারমিশনের



(আমি আমার ডকুমেন্টস ও সিডি হাতে প্রধান বিচারপতিকে দেবার জন্য গেটে অপেক্ষা করছি। সিকুরিটি ভিতরে গিয়েছে সংবাদ নিয়ে।)



(আমার ভিতরে যাবার অনুমতি দেয়া হয়েছে। আমি এখন প্রধান ‍বিচারপতির সরকারী বাসভবনের অফিস কক্ষে দাড়িয়ে আছি। এবার তারঁ এপিএস হারুনার রশিদ এলেন এবং ডকুমেন্টস গ্রহন করলেন। আমি আমার কপিতে তার স্বাক্ষর নিলাম। তারপর বেরিয়ে এলাম।)



(আমি প্রধান বিচারপতির সরকারী বাসভবন থেকে বের হয়ে আসছি।)



(আমি প্রধান বিচারপতির সরকারী বাসভবন থেকে বের হয়ে আসছি।)

.