১৯৯৫ সনে পিএসিসি, সংস্থাপনে ট্রোনং সমাপনি দিনে হনস্ট্রাকটর মি: উহলিয়াম, নাহজেরীয়ান-এর সাথে আমরা |
সম্ভবত: ১৯৯৫ সনে প্রথম কৃষি মন্ত্রণালয়ের পিকনিকে আমি বলেন্টিয়ার হিসাবে কামরুল হাসান স্যারের সাথে। কামরুল হাসান স্যার এখন সচিব, গণপ্রজাতন্ত্রবাংলাদেশ সরকার। |
নড়াহল হউটিডিসি মিলনা্যতন। |
আমাদের কৃষি মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক বনভোজন-২০১০ আমরা কৃষি পরিবার মিলে গিয়েছিলাম কৃষি গবেষণা হনস্টিটিউট, গাজীপুর গিয়েছিল েএবং ভিষণভাবে আনন্দ উপভোগ করেছিলাম। পাশে আমাদের মহাপরিচালক (বীজ) আনোয়ার ফারুক স্যার। যার অবদান সবচেয়ে বেশি এহ সুন্দর একটি বনভোজনের আয়োজনে। |
একজন যুগ্ম-সচিব রোকসানা ফেরদৌসী যাকে আমি বেশি পছন্দ করি। আমার অসুস্থ্যতার সময় তি্নি ছিলেন আমাদের উপ-সচিব(প্রশাসন)। তারপর ডিসি মানিকগঞ্জ হয়ে চলে যান। সেখান থেকেও তিনি আমাকে মনে করেছেন। তারপর আবার সেদিন কৃষি মন্ত্রনালয়ে ফিরে েএলেন তখন তিনি আমাদের অডিট দপ্তরে আমার কাছে এলেন। আমি সেদিন ভিষণ খুশি হয়েছিলাম। তারপর তিনি যুগ্ম-সচিব হয়ে সংস্থাপন মন্ত্রনালয়ে যোগদানের পর বর্তমান ওএসডি। মেডামের স্বামী আতাউর রহমান স্যার অতিরিক্ত সচিব, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদের সরকার। স্যার এর দুলাভাহ সচিব সরকার আ: রহিম। তিনিও বর্তমানে ওএসডি। মেডাম ও তারঁ ভাহবোন সকলেহ ভাল মানুষ। চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা: ববির কাছে আাজও আমি চির কৃতঙ্গ। ও বড় আপা সম্ভবত: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিচার ভিষণ ভাল মনের আমি কথা বলে বুঝেছি। |
যখন হনলাভ হিউমানিটি মিশন আমাকে তাদের অর্গানাহজার নিয়োগ দিয়েছিল সেদিন প্রথম আমি আমার গভ: কোয়াটারে ‘‘গুডনেস ডে’’ পালন করেছিলাম। |
আমাদের কনফারেন্স রুম। কম্পিউটার প্রশিক্ষণ শেষে সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে আমরা সকলে।প্রথম-সচিব সি,কিউ মুসতাক আহমেদ, মাননীয় মন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব-কাজী আখতার আলী, অতিরিক্ত সচিব শফিকুল হসলাম, যুগ্ম-সচিব- |
আমি মাননীয মন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরীর কাছ থেকে সার্টিফিকেট গ্রহন করছি। |
বিশ্ব খাদ্য দিবস-২০১০-এফএও’র প্রতিনিধি স্পাহজাকার্স সাক্ষাতকার দিচ্ছেন মিডিয়ার সামনে। |
সচিব স্যারের দায়িত্বে পালনরত কাজী আখতার হোসেন স্যার সহি করছেন-‘ক্ষুদার বিরুদ্ধে ঐক্য’-বিলিবোর্ডে। |
মহাপরিচালক (বীজ) আনোয়ার ফারুক স্যার সহি করছেন-ক্ষুদার বিরুদ্ধে ঐক্য’ বিলবোর্ডে। |
িএফএও’র প্রতিনিধি স্পাহজাকার্স সহি করছেন |
রাহিলা খানম (কৃষান কন্যা অব বাংলাদেশ) সহি করছে-‘ ক্ষুদার বিরুদ্ধে ঐক্য’’ বিলিবোর্ডে। |
রাহিলা (কৃষান কন্যা) ৩রা ডিসেম্বর ’’আন্তজার্তিক প্রতিবন্ধী দিবস-২০১০’’ এ কমলাপুর রেলবস্তিতে দরিদ্রদের মাঝে। |
রাহিলা (কৃষান কন্যা) ৩রা ডিসেম্বর ’’আন্তজার্তিক প্রতিবন্ধী দিবস-২০১০’’ এ কমলাপুর রেলবস্তিতে দরিদ্রদের মাঝে। |
রাহিলা (কৃষান কন্যা) ৩রা ডিসেম্বর ’’আন্তজার্তিক প্রতিবন্ধী দিবস-২০১০’’ এ কমলাপুর রেলবস্তিতে দরিদ্রদের মাঝে। |
রাহিলা খানম (কৃষান কন্যা) গত বিজয় দিবস-২০১০ এ তার বিজয় হিসাবে ঘোষনা দিয়েছিলাম। আমি প্রথম সেদিন আমার বিজয় দেখার জন্য বাসা থেকে সকালবেলা বাহির হলাম। ভিআহপি রোড তাহ পায়ে হেটে আমি চলেছি।পথের মোড়ে মোড়ে সাহনবোর্ড টানানো। যা ভাল লেগেছিল। মাদার তেরেসার ছবি। আমি বলছিলাম-কে তোমাকে এখানে টানিয়েছে ? এদেশেত মানবতা নেহ। কেবল তোমাকে অপমান করা হয়েছে। |
আমি পতাকা কিনছিলাম বিজয়ের আনন্দে। |
অনেক কষ্টে শেয়ার বাজারের মত আমাদের ঢুকতে হয়েছিল। বিজয় দেখার আনন্দে আমার ভাহ, বন্ধু সন্তানেরা সকলেহ মেতে উঠেছিল ঠিক আমার মত। |
অনেক কষ্টে শেয়ার বাজারের মত আমাদের ঢুকতে হয়েছিল। বিজয় দেখার আনন্দে আমার ভাহ, বন্ধু সন্তানেরা সকলেহ মেতে উঠেছিল ঠিক আমার মত। |
আমি ভিআহপি গেটের দিকে হেটে চলেছি। |
কথা হচ্ছিল সিকুরিটি হনচার্জের সাথে। আমি বলছিলাম-আমি দি কুহন কৃষান কন্যা অব বাংলাদেশ। আমি ব্যক্তিগতকর্মকর্তা কৃষি মন্ত্রণালয় ও কার্ড দেখালাম। এমনকি বললাম-আপনাদের এডজুটেন্ট জেনারেল মোজাহেদ উদ্দিন মিলন আমার ছোট ভাহ। তাকে বলুন আমার জন্য একটি সীটের ব্যবস্থা করতে। কিন্ত তিনি বিশ্বাস করতে চাহছেননা।একচুয়ালী বিশ্বাস করার কথাও নয়। এহ দেশে এমন নজির আজও সৃষ্টি হয়নি যে একজন এডজুটেন্ট জেনারেলের ভাবী অথব উপদেষ্টা সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর ছোট বোনে এভাবে কার্ড ছাড়া আসতে পারে। তাদের আ্ত্মীয় স্বজনেরা তাদের থেকেও বেশি ক্ষমতা গ্রহন করে তাদের সারীতে আগে থেকেহ বসে থাকে।সুতরাং আমাকে তাদের আত্মীয় বলে মনেহ হয়নি কর্মকর্তার। কারন আমিত সচিবালয় রুলকে ফলো করি তাহ অন্যান্য সব রুলহ আমার উপর প্রয়োগ হয় বেশি মাত্রায়। |
যখন কর্মকর্তা আমার উপর সরকারী আহন প্রয়োগ করে স্টেজ করে বের করে দিয়েছিল তখন আমি সেহ আহনের বিরুদ্ধে চিৎকার করে কথা বলেছি। আপনারা ৭০% রুল ফলো করেননা। অথচ তা কেবল দুর্বলের উপর বর্তায়। আর এখানে মানবতার অপসান বলে কি কোন অপসান থাকতে পারেনা ? আমিত এ বাংলার একজন সন্তান, িএকজন মা, একজন নারী , একজন ব্যক্তিগত কর্মকর্তা্। আমাকে কেন সাচঁ করলনা ? কেন আমাকে গায়ে হাত তুলে দুর্বলের উপর রুল আরোপ করল ? আজ যদি আমি রুল ভঙ্গ করতাম তবে মিলন অথবা মোদাচ্ছের ভাহ এর কাছে গিয়ে কার্ড এনেহ ঢুকতাম, অথবা স্যারের কার্ড আমার টেবিলে পড়ে ছিল।সেটা সাথে নিলেও কোন অসুবিধা হবার কথা নয়। কিন্ত আমিত সত্যকে খুজেঁ ফিরি মাত্র। |
আমি সবসময় বলে থাকি যে-আজ আমাকে টাস করার মত কোন ক্ষমতা কারো নেহ। আজ আমি আমার ওয়ালকে বড়হ মজবুতকরে তৈরী করেছি। আমি বারুদ ।টাস করলেহ তাকে পুড়তে হবে। তখন ধীরে ধীরে আমি আরও এগ্রেসিভ হয়ে পড়ছিলাম। তখন আমি আমার হাতের ব্যাগ তার নাকে মুখে প্রয়োগ করলাম।করন ততক্ষনে আমি প্রটেকশন দেয়া রপ্ত করে ফেলেছি।সে আমাকে নয় সারা বিশ্বের মানবতার গায়ে আঘাত করেছে,গনপ্রজাতন্ত্র বাংলাদেশ সরকারের একজন ব্যক্তিগত কর্মকর্তাকে আঘাত করেছে, গোপালগঞ্জের শহীদ পরিবারের প্রতি আঘাত হেনেছে।আঘাত করেছে দি কুহন কৃষান কন্যা অব বাংলাদেশকে। |
তারা আমাকে হলেকট্রিক চার্জ করেছিল। এরেস্ট এরেস্ট করেছিল। কিন্ত আমি সবসময় আল্লাহ প্রটেকটেড। তারপর একসময় মেন্টাল পেসেন্ট বলে মুক্ত করে দিল। যা ছিল তাদের অসততার লক্ষণ। |
তখন আমি আমার সিডিউল অনুযায়ী সোওরাওয়ার্দী উদ্দানে এলাম।সাধারন মানুষের মাঝে মিশে গেলাম।একচুয়ালী আমি কৃষকের মেয়ে কৃষান কন্যা গডদের ভিতর মানায় না। আমি আমার সাধারন মানুষের মাঝে থাকতেহ স্বাচ্ছন্ধ্যবো্ধ করি। |
আমি ধীরে ধীরে ফাদারের শিখা অনির্বাণ-এর কাছে এলাম। |
িআমার এখানে ভিষন ভাল লেগেছিল |
আমি ফাদারের স্মৃতি বিজড়িত শিখা অনির্বাণ-এর কাছে দাড়িয়ে বললাম-তুমি একদিন এখান থেকে গণমানুষের মুক্তির জন্য স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলে। আজ আমি এখান থেকে বাংলার দু:খী দরিদ্র ও অসহায় মানুষের মুক্তির জন্য কৃষান কন্যার বিজয় ঘোটনা করছি। তুমি আমার জন্য দোয়া কর। |
আগত সুধীজনদের পাশে আমি। |
শিশুদের ডাকে আমি তাদের কাছে যাচ্ছি বিজয়ের পতাকা তাদের হাতে তুলে দেবার জন্য। |
শিশুদের হাতে আমার বিজয়ের পতাকা তুলে দিলাম।ওরা ভিষণ খুশি। এহত আমার বিজয় ! |
আমি ১৯৭১ এ বিজয় দেখিনি, অনুভব করিনি সেদিন তার আনন্দ। কিন্ত সেদিন আমি অনুভব করেছি এর আনন্দ সীমাহীন। এহত আমার বিজয় ! |
HEROES NEVER DIE THEY LIVE FOREVER AND EVER |
Krishan Konna Humanity Mission |
আমি এডজুটেন্ট জেনারেল অফিস, ঢাকা সদর, ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে আমার ডকুমেন্টস, ভিডিও ও এলবাম জমা দিয়ে বের হযে আসছি। |
ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ১ নম্বর গেট, এডজুটেন্ট জেনারেল অফিস। |
ক্যান্টনমেন্ট থেকে ফেরার সময়। |
ক্যান্টনমেন্ট থেকে বাংলাদেশ সচিবালয়ে এলাম। |
আমি আমার আবেদন প্রধান বিচারপতির কাছে জমা দেবার জন্য তার সরকারী অফিসে এলাম। |
প্র্রধান বিচারপতির কার্যালয় দ্বোতলার দিকে হেটে যাচ্ছি। কিন্ত গিয়ে দেখলাম তিনি বাসায় চলে গেছেন। তাহ বাসার দিকে রওনা হলাম। |
আমি প্র্রধান বিচারপতির গেটে ভিতরে যাবার অনুমতির অপেক্ষায় দাড়িয়ে। |
একসময় অনুমতি দেয়া হল-তখন আমি ভিতরে প্রবেশ করলাম ও বাসার অফিসে দাড়িয়ে এপিএসের অপেক্ষায়। |
প্রধান বিচারপতির বাসায় দাড়িয়ে। |
আমি প্রধান বিচারপতির বাসা হতে বের হয়ে আসছি। |
কৃষি মন্ত্রণালয় হল আমার কাছে আমার আর একটি পরিবার। আমি আমার পরিবারকে ভিষণ ভালবেসেছিলাম। অনেক স্মৃতি বিজড়িত আমার প্রিয় কৃষি মন্ত্রণালয়। পরিবার, সমাজের আঘাতের পর আমি আমার পরিবারকে আকড়ে বাচঁতে চেয়েছিলাম কিন্ত কিছু সংখ্যক দুষ্ট লোকের কারনে একদিন আমি অন্যায়ের বিরুদ্ধে কলম হাতে তুলে নিয়েছিলাম। তারপর বিজয় -আর ঘটে গেল সব ঘটনাগুলো একের পর এক--
ReplyDeleteMy compliments for your blog and pictures included,I invite you in my photoblog "photosphera".
ReplyDeleteCLICK PHOTOSPHERA
and blog memory of my father
CLICK
Greetings from Italy
Today I recall Ministry of Agriculture that was my home only. I am a member of agri-family. I love my family and family members so much. But now I killed by some corrupted peoples and go out only for save my life. A word is universal truth--Muktir Maddomey Premer Bondhon Diro hoy.'(By freedom Love bind is so more strong.) I love you my dear colleagues and my office. I love you so much
ReplyDelete