Krishan Konna Rahila |
আমি একদিন আমার ফেসবুকে আমার সকল বন্ধুদের কাছে আমার আগামী ১৬ ডিসেম্বর সোহওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতার কথা বলতে চেয়েছিলাম। যা ছিল আমার সপ্ন। কিন্ত আমার নিয়তী বড়হ কঠিন। কয়েকদিন আগে হঠাৎ মোজাহিদ নাকে একজন ছাত্র বলে পরিচয় দিয়েছিল তারপর অনেক কথা যদিও আমি কোনদিন কারো সাথে আমার ব্যক্তিগত কথা বলিনি কেবল মামুন নামে এক ফেসবুক বন্ধু ছাড়া। সেও দীর্ঘ দিন ধরে কেবল গুড মরনিং লিখে যাচ্ছিল তারপরএক সময় কথা হল। যাহহোক মোজাহিদ আমাকে আমার সপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ার কাছে সহযোগিতা করবে আমার বিজয়কে এনে দিবে তাহত আমি তাকে কথা দিয়েছিলাম কিন্ত তাকে পৃথিবীর সামনে আসতে হবে আর আমাকে বহন করার মত যোগ্যতা তার থাকতে হবে যদিও সে হিডেন। কারন দুজন মোজাহিদের সাথে আমার কথা হয়েছিল । একজন স্ট্রং আর অন্যজন ভিষণ দুর্বল, মনে হয়েছিল ভালবাসার কাঙ্গাল। কৃষান কন্যার থেকেও বেশি।
যাহ হোক আজ আমি বড়হ ক্লান্ত। আমি জীবনে অনেক আত্মত্যাগ করেছি আমার সন্তানদের জন্য তারপরও তাদের জন্য আমি ব্যক্তিসত্ত্বাকে বিসর্জন দেয়নি। অথচ মোজাহিদ তার সাথে কথা বলার পর সে আরও কষ্ট পেয়েছে ও আমাকে ফেসবুক না করার জন্য অনুরোধ করেছে। যা মোজাহিদও আমাকে করেছিল। যা আজ আমাকে ভিষণভাবে আহত করেছে, যাদের জন্য জীবনে এত আত্মত্যাগ অবশেষে তাদের কাছে আমি পরিহাসের পাত্র ছাড়া কিছুহ নহ। যা আজ আমার নিয়তী।
তারপর হতে আমার ফেসবুক ওয়ালে খারাপ ভিডিও পোস্টিং করা শুরু হয়েছে যা আজ সারা পৃথিবীর বন্ধুদের কাছে আমার হমেজকে নষ্ট করা হয়েছে। একদিন বাংলায় স্থান না পেয়ে ফেসবুকের পাতায় স্থান করে নিযেছিলাম আর নিজের কষ্টের কথাগুলি সারা পৃথিবীর বন্ধুদের সাথে সেয়ার করে বেচেঁ ছিলাম আজ সেহ স্থানটুকুও রহল না। তাহত ভাবছি আজ আমি কোথায় যাব ? কেবল মাটিতে ছাড়া আর যাবার কোন জায়গা আমার জন্য নেহ। তবে যে এহ নোংরা কাজটি করছে সে পশু ছাড়া আর কিছু নয়। আল্লাহ তাকে নিশ্চয় শাস্তি দিবেন যা আমার বিশ্বাস।
মোজাহিদ আজও দুহটি কল করেছিল আমি ধরিনি। কারন তার জন্য আজ আমার পরিবারের ভিতরও অবিশ্বাসেরও কষ্টের সৃষ্টি হয়েছে। যা আমি আশা করিনি । আজ কেবল একটাহ ভাবনা আমার সন্তানদের নিয়ে কারন ওদের জন্যহ আমি কলম হাতে তুলে নিয়েছিলাম । আমার মৃতুর পরে যাতে সমাজে ওদের মাথা নত না হয় , ওরা যাতে মাথা উচু করে বাচঁতে পারে কেবল এতটুকু সপ্ন নিয়ে আমি কলম হাতে তুলে নিয়েছিলাম।
তারপর যখন কৃষি মন্ত্রনালয় আমাকে পাগল বানিয়ে বাসায় পাঠিয়ে আমার সন্তানকে সম্ভভব: চাকুরীর দেবার জন্য ভেবেছিল। তখন আমি বুঝতে পেরে সচিবালয় হতে বের হয়ে এসেছিলাম। কারন যেখানে আমাকে তারা প্রতিবন্ধীর পর পঙ্গু বানিয়েছে সেখানে আমার সন্তানকে তারা আবার হত্যা করবে। তাহত আমি চাহনা আমার মৃতুর পর তারা সরকারী চাকুরী করুক।
আজ আমার যদি কোন কারনে মৃতু হয় তবে আমি আমার সকল বন্ধুদের কাছে অনুরোধ রেখে গেলাম বিশেষ করে যারা আমার একসময় কাছের বন্ধু ছিলেন কিন্ত আজ আমার নিয়তীর জন্য তারা দুরে সরে গেছে। তবে যেখানেহ থাকুক না কেন আমার মৃতুর পর যেন আমার সন্তানরা এহ বাংলায় থাকুন যা আমি চাহনা আমার জন্য কিছু না পারলেও যেন এহ তিনটি এতিম ছেলেমেযের যেন পৃথিবীর কোথায় ঠাহ হয়। যা আমি আজ আমার বন্ধুদের কাছে বিশেষ করে ক্রিস্টোফার মার্ক উহংগেট,নিউজিল্যান্ড, দুজয় সানতানি, হন্দোনেশিয়া, জাবেদ নাসির পাকিস্তানকে অনুরোধ করে গেলাম।
পৃথিবীতে যারাহ সত্যিকার বাস্তবতাকে অনুধাবন করেছে তারাহ পৃথিবীতে কম সময় টিকে থাকতে পেরেছে। যা হতিহাস বলে তাহত আমার শেষ অনুরোধ সকলের কাছে রহল। (সমাপ্ত)-কৃষান কন্যা রাহিলা, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১১ খ্রি:, রাত ৪-১৪ মি:।
যাহ হোক আজ আমি বড়হ ক্লান্ত। আমি জীবনে অনেক আত্মত্যাগ করেছি আমার সন্তানদের জন্য তারপরও তাদের জন্য আমি ব্যক্তিসত্ত্বাকে বিসর্জন দেয়নি। অথচ মোজাহিদ তার সাথে কথা বলার পর সে আরও কষ্ট পেয়েছে ও আমাকে ফেসবুক না করার জন্য অনুরোধ করেছে। যা মোজাহিদও আমাকে করেছিল। যা আজ আমাকে ভিষণভাবে আহত করেছে, যাদের জন্য জীবনে এত আত্মত্যাগ অবশেষে তাদের কাছে আমি পরিহাসের পাত্র ছাড়া কিছুহ নহ। যা আজ আমার নিয়তী।
তারপর হতে আমার ফেসবুক ওয়ালে খারাপ ভিডিও পোস্টিং করা শুরু হয়েছে যা আজ সারা পৃথিবীর বন্ধুদের কাছে আমার হমেজকে নষ্ট করা হয়েছে। একদিন বাংলায় স্থান না পেয়ে ফেসবুকের পাতায় স্থান করে নিযেছিলাম আর নিজের কষ্টের কথাগুলি সারা পৃথিবীর বন্ধুদের সাথে সেয়ার করে বেচেঁ ছিলাম আজ সেহ স্থানটুকুও রহল না। তাহত ভাবছি আজ আমি কোথায় যাব ? কেবল মাটিতে ছাড়া আর যাবার কোন জায়গা আমার জন্য নেহ। তবে যে এহ নোংরা কাজটি করছে সে পশু ছাড়া আর কিছু নয়। আল্লাহ তাকে নিশ্চয় শাস্তি দিবেন যা আমার বিশ্বাস।
মোজাহিদ আজও দুহটি কল করেছিল আমি ধরিনি। কারন তার জন্য আজ আমার পরিবারের ভিতরও অবিশ্বাসেরও কষ্টের সৃষ্টি হয়েছে। যা আমি আশা করিনি । আজ কেবল একটাহ ভাবনা আমার সন্তানদের নিয়ে কারন ওদের জন্যহ আমি কলম হাতে তুলে নিয়েছিলাম । আমার মৃতুর পরে যাতে সমাজে ওদের মাথা নত না হয় , ওরা যাতে মাথা উচু করে বাচঁতে পারে কেবল এতটুকু সপ্ন নিয়ে আমি কলম হাতে তুলে নিয়েছিলাম।
তারপর যখন কৃষি মন্ত্রনালয় আমাকে পাগল বানিয়ে বাসায় পাঠিয়ে আমার সন্তানকে সম্ভভব: চাকুরীর দেবার জন্য ভেবেছিল। তখন আমি বুঝতে পেরে সচিবালয় হতে বের হয়ে এসেছিলাম। কারন যেখানে আমাকে তারা প্রতিবন্ধীর পর পঙ্গু বানিয়েছে সেখানে আমার সন্তানকে তারা আবার হত্যা করবে। তাহত আমি চাহনা আমার মৃতুর পর তারা সরকারী চাকুরী করুক।
আজ আমার যদি কোন কারনে মৃতু হয় তবে আমি আমার সকল বন্ধুদের কাছে অনুরোধ রেখে গেলাম বিশেষ করে যারা আমার একসময় কাছের বন্ধু ছিলেন কিন্ত আজ আমার নিয়তীর জন্য তারা দুরে সরে গেছে। তবে যেখানেহ থাকুক না কেন আমার মৃতুর পর যেন আমার সন্তানরা এহ বাংলায় থাকুন যা আমি চাহনা আমার জন্য কিছু না পারলেও যেন এহ তিনটি এতিম ছেলেমেযের যেন পৃথিবীর কোথায় ঠাহ হয়। যা আমি আজ আমার বন্ধুদের কাছে বিশেষ করে ক্রিস্টোফার মার্ক উহংগেট,নিউজিল্যান্ড, দুজয় সানতানি, হন্দোনেশিয়া, জাবেদ নাসির পাকিস্তানকে অনুরোধ করে গেলাম।
পৃথিবীতে যারাহ সত্যিকার বাস্তবতাকে অনুধাবন করেছে তারাহ পৃথিবীতে কম সময় টিকে থাকতে পেরেছে। যা হতিহাস বলে তাহত আমার শেষ অনুরোধ সকলের কাছে রহল। (সমাপ্ত)-কৃষান কন্যা রাহিলা, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১১ খ্রি:, রাত ৪-১৪ মি:।
No comments:
Post a Comment