Welcome to the Queen Krishan Konna of Bangladesh.

Welcome to the Queen Krishan Konna of Bangladesh.

Thursday, October 13, 2011

আমার সপ্ন (Amer Shopno/My dreams)- by Krishan Konna Rahila.

Krishan Konna Rahila
আমার সপ্ন একটি সোনার বাংলাদেশ৷ একটি জাতি৷ একটি দেশ৷ একটি বড় সুখৗ পরিবার (কানিট্র পিস ভিলেজ) আমি মুসলিম৷ তাই সর্ব প্রথমে আলস্নাহ কুরআনকে বিশ্বাস করি৷ আর আমি বিশ্বাস করি আমরা সকলে একজোড়া নর নারী আদম হাওয়া হতে জন্ম গ্রহন করেছি৷ তারপর বিভক্ত হয়েছি নানা বর্ণ, ধর্ম, গোত্র পরিবেশে৷ আমরা সকলেই একহ খাদ্য, পানি, বাতাস গ্রহন করছি৷ একই আকাশে নীচ ঘুমাচ্ছি৷ মৃতুর পর একই কবরে চলে যাচ্ছি৷ সুতরাং আমাদের ভিতর কোন পার্থক্য নেহ৷ আমরা এখানে সকলেই ভাই-বোন৷ একান্ত আপনজন৷ আমি সপ্ন দেখি টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া ১,৪৮,৩৯৩ বর্গ কি:মি: এলাকায় ১৬ কোটি মানুষ নিয়ে একটি সুখী পরিবার৷ কেবল ভাবছি আমাদের ছোট পরিবারটিকে কেমন করে ফলে-ফুলে, সৌন্দয়্যে, স্টট্র করে, শান্তিময় করে গড়ে তোলা সম্ভব৷

আমাদের বাংলাদেশটি সত্যিহ সোনার বাংলা যার কথা বার উচ্চারন করেছিলেন বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরম্নল, জীবনান্দ দাস আরও অনেকে৷ আমাদের বাংলার মাটি খুব উব্বর৷ তাহত সেদিন এদেশে বৈরীরা ঢুকে চাষাবাদ করে এদেশ থেকে অর্থ,সম্পদ নিয়ে নিজেদের সভ্যতা রচনা করত৷ আর সেদিন বাংলার অসহায় কৃষক সমাজ দুর্বল হয়ে পড়েছিল এই সকল শিৰিত মানুষদের দ্বারা, যারা আমাদের শরীরের উপর বসে রক্ত চুষে খাচ্ছিল৷ বাংলার অরজিনাল বাঙ্গালী সমাজ ছিল শিৰার দিক দিয়ে অনগ্রসর তাহত সহজের তারা ঠকাতে পারত৷ সেদিন পাকিসত্মান, ভারত ছাড়া অন্যান্য দেশ থেকে এখানে ব্যবসা বানিজ্য করে তারাহ বেশি লাভবান হত৷ আর নিংগৃহতি, শোষিত হত বাঙ্গালীরা৷

তাইত সেদিন ক্রমে ক্রমে বাংলার মানুষ তাদের অবস্থার কথা বুঝতে পেওে সোচ্চার হয়ে উঠেছিল সেহ আগ্রাসী নিয়মের বিরম্নদ্ধে৷ আমি আমার জীবন থেকে দেখেছি-সেদিন বাংলায় ব্রাৰণ সমাজরাহ ছিল প্রতাপশালী আর পাক ভারত বিভক্তির পরও তারা বাংলা ছেড়ে যায়নি৷ তারা বাংলার মাটিতে বসে সম্পদ তৈরী করে নিজেদের সভ্যতাকে শ্িকশালী করেছিল৷ তাইত সেদিন আমাদের মধ্যবিত্ত্ব্ মুসলিম শ্রেণীরা নি:গৃহিত ছিল বেশি্ আর শোষনও হত বেশি৷ তাহত তারা ধীরে ধীরে একদিন প্রতিবাদী হয়ে উঠেছিল আর তারই ফলশ্রতিতে ১৯৭১ সনে আমাদের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছিল৷ আর সেহ স্বাধীনতার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল-গণ মানুষের মুক্তি৷ একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট যার মুল নীতি গণতন্ত্র, সমাজতন্্র, জাতীয়তাবাদ ধর্মর্নিরপেৰতা একটি সম্পদশালী সুখী সম্মৃদ্ধ রাষ্ট যেখানে আমরা সকল প্রকার জাতী, ধর্ম, বর্ন, গোত্র নির্বিশেষে শানত্মিতে বাস করব৷ সকলৰেত্রে বাংলার মানুষের থাকবে সমান অধিকার৷

কিনত্ম দু:খের বিষয় আজ স্বাধীনতার ৪০ বছর পরে এসে আমরা কি দেখছি ? আজও আমরা আমাদের সেহ লৰ্যে পৌছাতে পারিনি৷ ঠিক সেদিনের মতহ আজও আমরা নিষপেষিত, অবহেলিত বাংলার কৃষক তথা সকল সাধারন জনগন৷ সেদিন আমাদের শহীদ মুক্তিযোদ্ধারা যে সপ্ন দেখে স্বাধীনতায় ঝাপিয়ে পড়েছিল আর অবশেষে শহীদ হয়ে একটি লাল সবুজ পতাকা আমাদেও হাতে তুলে দিয়েছিল আর দিয়েছিল স্বাধীন একখন্ড ভুমি বাংলাদেশ যা পৃথিবী নামক মানচিত্রে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে স্থান করে নিয়েছিল সেদিন৷ তাদের সপ্ন ছিল তাদেও সনত্মানেরা এখানে শানত্মি নিরাপদে বসবাস করবে৷ কিনত্ম আজ মনে হয় তাদের আত্মত্যাগ সবই আজ ব্যার্থ হয়ে গেছে৷ যাদের জন্য সেদিন আমাদের স্বাধীনতা এসেছিল সেই বাঙ্গালী জাতিহ আজ নি:গৃহীত, নিজ দেশে আজও তারা পরবাসী৷ কিনত্ম কেন ?

আর এই কেনর উত্তর খুজতে গিয়েহ আজ আমি বাংলাদেশ সচিবালয় হতে বের হয়ে এসেছি৷ আমি যখন দেখেছি-মানুষের ভুল সিদ্ধানত্ম, অতিরিক্ত লোভ, পাওয়ার লালসা, আলস্নাহ কুরআনকে ভুলে নিজেদের গড হিসেবে স্থায়ীরম্নপে চিনত্মার মন মানসিকতা থেকে তারা তাদের সকল নৈতিকতা থেকে দুরে সরে যােেচ্ছ, সমাজে দুর্নীতি, অন্যায়, অবিচার, অমানবতা বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ মানুষ নীচের দিক হতে দৃষ্টি কেবল উপরের দিকে ধাবিত হচ্ছে৷ ফলে সত্যিকার গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ ধর্ম নিরপেৰতা বিলুপ্ত হচ্ছে৷ দেশের আর্থ সামাজিক কাঠামোতে মাথা মোটা হচ্ছে আর নীচ ক্রমান্বয়ে সরম্ন হচ্ছে৷ ফলে ধনীরা কেবল ধনী হচ্ছে আর দরিদ্র কেবল দরিদ্র হচ্ছে৷ ঠিক এহ অবস্থার কারনেই আজ গভ: রম্নটস ভেঙ্গে যাচ্ছে যা আমাদের কাম্য নয়৷ তাইত সেই রম্নগ্ন কৃষক সমাজ, দরিদ্র সমাজ আফটার অল দরিদ্র বাংলাদেশকে বাচাঁবার জন্য আমার মুলত কলম হাতে তুলে নেয়া৷

আমি কৃষান কন্যা এত কিছু জানিনা৷ কেবল জানি আমাদের ছোট একটি পরিবার৷ আর সেই পরিবারটি আজ রম্নগ্ন আর রম্নগ্ন আমাদের পরিবারের সদস্যবৃন্দ৷ আমরা ১৯৭১ সনে স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম কিনত্ম আমাদের নিয়তী বড়হ নিষ্ঠুর-স্বাধীনতার সাথে সাথে আমরা বিভক্ত হয়ে গেলাম৷ আমাদের স্বাধীনতার মুল লৰ হতে আমরা সরে এলাম৷ আমরা বিভক্ত হলাম৷ আপন পরিবারের ভিতর ভাইয়ে ভাইয়ে দ্বন্ধ, সংঘাত, যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে পড়লাম৷ ঠিক সেই ধারাবাহিকতায় দেশ চলতে থাকল৷ আজ ঠিক দীর্ঘ ৪০ বছর পরে এসে আমরা আবার ভাবতে শুরম্ন করেছি-আসলে কেন কি উদ্দেশে সেদিন বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল ? আর কি উদ্দেশ্য আজ আবার তা থেকে আমরা পিছিয়ে এলাম ? আর তার প্রধান কারন আজকের পরিবারততান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা যেখানে তারা তারা নিজ নিজ মতবাদ, হথিক্সকে বাংলায় প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছে৷ আজ একদল স্বাধীনতার পৰ শক্তি আর অন্য দল স্বাধীনতার বিপৰ শ্িক্ত৷

কিনত্ম আজকে যারা সত্যিকার শিৰায শিৰিত, বুদ্ধিজীবী, সুশীল সমাজ তারা কি ভাবছেন ? তারা কি বিশ্বাস করবেন কথা ? ১৯৭৫ সনে শেখ মুজিব তার পরিবারকে যারা হত্যা করেছিল তাদেও বেশিরভাগই ছিল স্বাধীনতার পৰ শক্তি৷ যাকে আজ স্বিকার করতেই হবে না করলে ইতিহাস মিথ্যা হয়ে যাাবে৷ আর দু:খের বিষয় সেই মিথ্যার ইতিহাসই আজও বাংলায় বহমান যা আজ আমাদের নতুন প্রজন্মদের কাছে অস্পষ্ট৷ যার কারনে আজও আমরা আমাদেও সনত্মানদ্ওে সত্যিকার বাংলার ইতিহাস জানাতে পারছি না যা আমাদের আজ চরম ব্যার্থতা৷ আর এই ব্যার্থতার জন্য দায়ী আমাদেও পরিবার তন্ত্র৷ যা থেকে আজ বাংলার মানুষ মু্ক্তি চায়, বাচঁতে চায়, উন্নত জীবন চায়, অন্যায়, অবিচার সমাজ ব্যবস্থাকে ভেঙ্গে সত্যিকার গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, জাতিয়তা ধর্ম নিরপেক্ষতা চায়৷ আফটার অল সত্যিকারের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জিবিত, একটি হসলামের আলোতে আলোকিত একটি সমাজ ব্যবস্থা চায় কারন আমরা ছিলাম সেদিন পাকিস্তানের অংশ (পাক ভারত বিভক্ত অনুযায়ী) আমরা কেবল মুসলমানেরাহ এখানে বাস করার কথা ছিল৷ কিন্ত সেদিন বাংলায় প্রচুর পরিমানে হিন্দু সমাজ ছিল আর তারাই ছিল সেদিন বেশি মাত্রায় সম্পদশালী আর তারাই সেদিন আমাদের বেশি মাত্রায় শোষন করেছিল প্রতিবেশি দেশের কারনে৷ কিন্ত আমরা সেদিন তাদের সাথে ভাল ব্যবহার করেছি,অসাম্প্রদায়িতভাবে আমাদের জীবন অতিবাহিত করছি। অথচ তারাই আমাদের দুর্বলতার সুযো্গ নিয়ে দিনের পর দিন আমাদের শোষন করে চলেছে কেবলমাত্র স্বাধীনতার দোহাই দিয়ে যা আজ সত্যিই বড়হ অমানবতাপূর্ন বলে আমার কাছে মনে হয়৷

সরকার আসে সরকার যায়, আর এহ পরিবর্তনের সাথে সাথে দেশের প্রশাসনিক কাঠামোর পরিবর্তন হয়ে যায়৷ কিনত্ম মানুষের মন মানসিতকার পরিবতর্ণ হয়না৷ ফলে প্রশাসনের সকল সত্মরেই অপ্রকাশ্য শত্রম্নর সৃষ্টি হয়েছে যারা আজ আমাদের গভ: রম্নটসকে ভেঙ্গে দিচ্ছে৷ আর প্রকাশ্য শত্রম্নর চেয়ে অপ্রকাশ্য শত্রম্নরাই বেশি ভয়ংকর৷ ফলে সর্বসত্মরে দুর্নীতি, অন্যায়, অত্যাচারে ছেয়ে গেছে সারা দেশ৷ দেশে যখনই অর্থনৈতিকভাবে উন্নত হয় তখন দুর্নীতিও সাথে সাথে বেড়ে যায়৷ কালো টাকার পরিমান বৃদ্ধি পায় আর সাদা টাকা তখন তার সাথে টিকে থাকতে পারেনা৷ ফলে দরিদ্র জনগণ আরও দরিদ্র হতে থাকে৷ আর ধনীরা ধনীহ হতে থাকে৷

আমি যখন আমাদের দেশটিকে নিয়ে ভাবতে থাকি তখন দেখি-এহ ছোট দেশে জনসংখ্যার পরিমান অনেক বেশি৷ মনে পড়ে আমি যখন এহ শহরে এসেছিলাম তখন ঢাকা শহরের লোক সংখ্যা ছিল প্রায় ৩০ লক্ষ আর আজ সেখানে ১৫০ লক্ষ৷ যা কল্পনা করা যায়না৷ কিন্ত কেন ? আর তখনই ভাবতে থাকি-আমাদের সবই আছে কেবল নেই সুষ্ট ব্যবস্থাপনা৷ আছে সুষম বন্টনের অভাব৷ আমাদের চিন্তা চেতনা সব শহরমুখী৷ আমরা্ গ্রাম্যমুখী চিনত্মা চেতনায় বিশ্বাসী নহ যা আজ বাংলার দিকে তাকালেই আমরা অনুভব করতে পারি৷ আজ আমাদের সকল রাসত্মাঘাট, ব্রিজ, কালভাটের অভাবে দেশের জনজীবনের উন্নতি ব্যাহত হচ্ছে৷ বিশ্ব উষ্নায়নের ফলে ক্লাইমেট চেঞ্চ হচ্ছে, ফলে দিনে দিনে ধ্বংষ হয়ে গেছে আমাদের পরিবেশ আর আজ প্রতিনিয়ত হচ্ছে৷ ঠিক সেহ অবস্থা থেকে পরিত্রানের জন্য আমরা আমাদের দেশের সঠিক পরিচর্যা করতে পারিনি,ফলে সময়ের সাথে সাথে নদী-নালা, খাল বিল শুকিয়ে গেছে৷ দিনে দিনে জনসংখ্যা বৃদ্দি পেযেছে, পায়নি জমি৷ফলে সেহ কম জমিতে বেশি মাত্রায় ফসল ফলাতে গিয়ে ব্যবহৃত হয়েছে ভুগভস্থ পানি, কীট নাশকসহ হাজার রকম টেকনোলজি৷ ফলে আমাদের সেই সোনার বাংলার উবর্্বর মাটি আজ অনুব্বর হয়ে পড়েছে৷ পানির ভু:সত্মর কমে গেছে৷ মাটি ফেটে চৌচ্চির হয়েছে৷ কিনত্ম মা, মাটি মানুষকে আমরা সঠিক পরিচর্যা করতে পারছিনা৷ কিনত্ম কেন ? আমাদের দেশে হাজার কৃষিবিদ তৈরী হলেও আমরা আমাদের বাসত্মব পরিস্থিতির কারনে দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহন করতে পারছি না ফলে দিন দিন আমাদের পরিবেশ বিনষ্ট হতে চলেছে৷ কিনত্ম কিভাবে তা থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব ? অথচ এহ কৃষি সেক্টরই বাংলার সবচেয়ে বড় সেক্টর-যাতে বেশি মাত্রায় বিনিয়োগ সম্ভব, বেশি কর্মস্ংস্থান সৃষ্টি সম্ভব, বেশি মাত্রায় বৈদেশিক অর্থ অর্জন সম্ভব৷ তাই কৃষিকে আজ সবার্ঙ্গে বাসত্মবে রম্নপ দিতে হবে কেবল সত্যিকারের সোনার বাংলাদেশ গড়ার লৰ্যে৷

জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে কৃষি সহ সকল ক্ষেত্রের উপরহ বিরুপ প্রতিক্রিয়া পড়ছে৷ ঘুর্নি ঝড়ে বাংলাদেশ প্রথমস্থান আর বন্যায় ষ্ট স্থান৷ আর বর্তমানে মাঝে মাঝে সংঘঠিত ভুমিকম্প আমাদের সেই সংকেত দিচ্ছে যা হবে আমাদের সেই আগামী সতাব্দির বিরাট চ্যালেঞ্চ মোকাবিলা বড় অংশ৷

আজ আমাদের অর্থ সম্পদ সবই আছে কেবল ব্যবস্থাপনার অভাব৷ সুষম বন্টনের অভাব৷ আর সেহ সুষম বন্টনের জন্য চাহ দক্ষ কারিগর৷  আমরা আর বৃথা যেতে দিবনা্৷ স্বাধীনতার ৪০ বছর পরে আবার আমরা আমাদের নতুন প্রজন্মদের নিয়ে সেই সোনার বাংলার সপ্ন দেখছি৷ যেখানে আমাদের আগামী দিনের সনত্মানেরা সুখে শানত্মিতে পৃথিবীতে মাথা উচু করে বেচেঁ থাকতে পারবে আমার কাছে ডিজিটাল বাংলাদেশের অর্থ একটি-যেখানে ছোট ঘরটিকে টেকনোলজি আর মেধা দিয়ে বেশি উপযোগী করে গড়ে তোলা৷ সাপোজ একটি ঘর তার ডেকরেশন হবে সুন্দর যেখানে অল্প স্থানে অধিক সুবিধা ভোগ করা সম্ভব হবে৷ আর সেহ ডেকরেশনের জন্য প্রয়োজন আমাদের দক্ষ প্রকৌশলী যারা সত্যিকার শিক্ষায় শিক্ষিত যারা হবে আমাদের ভবিষ্যত্‍ দেশ গড়ার রপকার৷ আর আজ আমার সপ্ন তাই৷ ছোট দেশটিকে নতুন টেকনোলজি, নুতন মেধা দিয়ে সত্যিকারের সোনার বাংলায় পরিনত করা যা হবে আগামী সতাব্দিতে সারা বিশ্বের কাছে একটি সত্যিকার সোনার বাংলাদেশ সে দেশের সপ্ন নিয়ে একদিন আমাদের আপনজনেরা জীবন দিয়ে গেছে, তাদেও সপ্ন


2 comments:

  1. This comment has been removed by the author.

    ReplyDelete
  2. আমার কাছে ডিজিটাল বাংলাদেশের অর্থ একটি-যেখানে ছোট ঘরটিকে টেকনোলজি আর মেধা দিয়ে বেশি উপযোগী করে গড়ে তোলা৷ সাপোজ একটি ঘর তার ডেকরেশন হবে সুন্দর যেখানে অল্প স্থানে অধিক সুবিধা ভোগ করা সম্ভব হবে৷ আর সেহ ডেকরেশনের জন্য প্রয়োজন আমাদের দক্ষ প্রকৌশলী যারা সত্যিকার শিক্ষায় শিক্ষিত যারা হবে আমাদের ভবিষ্যত্‍ দেশ গড়ার রপকার৷ আর আজ আমার সপ্ন তাই৷ ছোট দেশটিকে নতুন টেকনোলজি, নুতন মেধা দিয়ে সত্যিকারের সোনার বাংলায় পরিনত করা যা হবে আগামী সতাব্দিতে সারা বিশ্বের কাছে একটি সত্যিকার সোনার বাংলাদেশ সে দেশের সপ্ন নিয়ে একদিন আমাদের আপনজনেরা জীবন দিয়ে গেছে, তাদেও সপ্ন

    ReplyDelete