Welcome to the Queen Krishan Konna of Bangladesh.

Welcome to the Queen Krishan Konna of Bangladesh.

Saturday, October 29, 2011

Corruption of Bangladesh Army ( সেনাবাহিনীর দুর্নীতি) . Prevention is better than cure. by Krishan Konna Rahila

Krishan Konna Rahila
Corruption বা দুর্নীতি শব্দটি আসলেহ ঘৃর্নীত,আর আজ তা অক্টোপাসের মত আমাদের পরিবার,সমাজ ও প্রশাসনকে আকড়ে ধরেছেন যা থেকে বেরিয়ে আসা বড়হ কঠিন।আমরা একে ক্যান্সারের সাথেও তুলনা করতে পারি।ক্যান্সার যেমন আমাদের অজান্তে দেহটিকে ধীরে ধীরে ধ্বংষ করে দেয়। ঠিক আজ দুর্নীতিও আমাদের অজান্তে গভ: রুটকে ধ্বংষ করে দিচ্ছে। আমরা ধীরে ধীরে মৃতুর দিকে ঢলে পড়ছি।পৃথিবীতে যেমন আলোর পাশাপাশি অন্ধকার আছে, ঠিক তেমনি ভালর পাশাপাশে দুর্নীতি আছে আর সেটা খাকবেহ। যা থেকে আমরা মুক্ত হতে পারবনা কোনদিন। তারপরও Prevention is better than cure. আজ কিভাবে এহ দুর্নীতি হ্রাস করা সম্ভব সেটাহ আমাদের আজ ভাবনার বিষয়। আমাদের সকল সরকারী অফিসের পিযন থেকে ‍শুরু করে প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত এহ দুর্নীতির সাথে সংশ্লিষ্ট তা আজ আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। আজ আমাদের সকল মিডিয়া ফলোও করে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লিখলেও তারাও যে দুর্নীতিমুক্ত এ কথা বলা যাবে না। কারন এটাহ আমাদের বাস্তব।

আজ সেনাবাহিনীর দুর্নীর্তি কথা বলছি- এহ খাতে দেশের সিংহভা্গ অথ ব্যয় হয়।কিন্ত সেখানে যে দুর্নীতি হয়না বা সেহ দুর্নীতি খতিয়ে দেখার মত কোন কমিটি গঠন করা হয়না কিন্ত কেন ? তার বড় কারন প্রতিটি সরকারহ তাদের ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় সেনাবাহিনীর দুর্নীতি খতিয়ে দেখতে ভয় পায়।এটা হল সরকারের দুর্বলতা যা অতীত থেকে শিক্ষা নিয়েছে। সামরিক বিশ্শৃঙ্খলা ও সামরিক অভূৎত্থানকে এরা এড়িয়ে চলতে ভালবাসে। ফলে তাদের ভিতর সংঘঠিত বহু ধরনের দুর্নীতি জনগনের ধরা-ছোয়ার বাহিরে থেকে যায় আর এহ ভাবেহ তারা পার পেযে যায়। যা দেখার মত সৎসাহস সরকারের থাকে না। তাহত অবসরে যাবার পর অনেক সেনাবাহিনীর কমকর্তাদের আর্থিক সম্পদের পরিমান দেখলেহ তা বুঝা যায়। তাদের সারাজীবনের চাকুরীর বেতন ভাতা, আনুষংগিক যোগ করলেও সেহ সম্পদের এক সিকিও হয়না। আর অবসরে যাবার পর পরহ তারা কেহ কেহ রাজনৈতিক দলে যোগ দিয়ে নির্বাচনে অংশ্গ্রহন করে, কোটি কোটি টাকা খরচ করে, তখন এ টাকা কোথা থেকে আসে ? দেশ রক্ষার দায়িত্ব নিয়েছে বলে জনগনের টাকা তারা লুটপাট করতে পারে কি ? এদের জন্য কেন দুনীতি কমিশন গঠন করা হয়না ? কিন্ত কেন ? এরাত আমাদের জনগনের বাহিরের কেহ নয়। তাহ অতীতের সকল দুর্নীতির থেকে শিক্ষা নিয়ে বতমানে সামরিক খাতে যাতে ঠিকমত বাজেট ব্যয় করা হয  তা দেখার জন্য আলাদা কমিশন গঠন করা উচিত বলে মনে হয়। 

দুর্নীতিতে আজ আমরা বড় রকমের আক্রান্ত। এ লেখার কোন শেষ নেহ। তারপর দুর্নীতি নিয়ে এটা আমার প্রথম লেখা যা সৌদী আরব প্রবাসী ফেসবুক বন্ধু সাহেদ আনসারীর লেখা পড়ে আমি অনুপ্রানিত হয়েছি। তবে সেনাবাহিনী নিয়ে আমার ধারনা বাস্তবভিত্তিক। আমাদের বাংলার জনগণ সারাজীবন এহ আগ্রাসী রুলের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছিল। কারন তারা বিট্রিশ ও পরবর্তীতে পাকিস্তান রুলসের ভিতর বন্দী ছিল। আর এহ সেনাবাহিনী আগ্রাসী রুলস হল বড়হ কঠিন ও ভয়ংকর যা সব সময়ে সবকালেহ জনগণ ভয় পায়। তাদের থেকে নিজেদের দুরে রাখতে পছন্দ করে। তাদের বেশিমাত্রায় অত্যাচারী বলে মনে করে। আর তার বড় কারন তাদের কাছে থাকে সব রকম অস্ত্র, কামান, ট্যাংকসহ সব রকম উন্নত মানের অস্ত্র যা মানব ধ্বংষের কাছে ব্যবহারিত হয়। তারপর ১৯৭১ সনে বাংলার জনগন গণতান্ত্রিক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে,একটি গণতান্ত্রিক দেশের সপ্ন দেখে গণ মানুষের মুক্তির কথা্ চিন্তা করে স্বাধীনতা যুদ্ধের মাধ্যমে বাংলার স্বাধীনতা অর্জন করেছিল কিন্ত সেহ অর্জনকে সেদিন ধরে রাখতে পারেনি যা ছিল তাদের অযোগ্যতা। 

সেনাবাহিনী কেন সৃষ্টি করা হয় ? তা কেবল বিদেশী শত্রুর আক্রমন থেকে দেশের স্বাধীনতাকে রক্ষা করার জন্য। কিন্ত আমাদের দেশটি বড়হ দরিদ্র আর বাংলার মানুষ চিরদিনহ নিরীহ আর বড়হ অসহায়।তাহত সেনাবাহিনী বাংলাদেশের জন্য মুখ্য নয়, গৌণ্য বলা যেতে পারে। আমি ১৯৭৫ সনে দেখেছি বাংলাদেশ  সরকার সেদিন এহ সেনাবাহিনীকে বাংলার অসহায় জনগনের মাঝে নামিয়ে দিয়েছিল আর তারা সেদিন বাংলার জনগণকে গাছে ঝুলিয়ে, মরিচের গুড়া মিশ্রিত গরম পানি নাকে ঢেলেছিল যা ছিল সেহ অল্প বয়সে দেখা স্মৃতি যা ছিল বড়হ বেদনাদায়ক ! আর সেহ থেকেহ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বাংলার জনগনের কাছ থেকে দুরে সরে গিয়েছিল আর তাদের কাছে বড়হ ভয়ংকর হয়ে দেখা দিয়েছিল যা সেহ পাক বাহিনীকেও হার মানিয়েছিল। লোকে বলে-‘ পরের জন্য কুয়া তৈরী করলে তাতে নিজেকেহ পড়তে হয়’’ যা ঘটেছিল সেহ ১৯৭৫ এর ১৫ আগষ্ট। কেন সেনাবাহিনী সেদিন অতি মাত্রায় বিদ্রোহী হয়ে উঠেছিল ? কেন তারা সকল চেঞ্চ অব কমান্ড ছিন্ন করে এত বড় সাহসী কাজ করতে পেরেছিল ? যার মুলে ছিল তাদের রাজনৈতিক অদুরদশিতা।তাদের লক্ষ্য সেদিন গণতান্ত্রিক চেতনা হতে দুরে সরে গিয়েছিল।জনগনের যে একটি শক্তি আছে সেদিন তারা সেটা ভুলে নিজেদের শক্তি প্রদশন করেছিল। তাহত সেদিন জনগনের কাছে তাদের মিথ্যা শক্তির পরাজয ঘটেছিল আর তা চলেছিল দীর্ঘ সময় ধরে।আর তাও ছিল সামরিক শাসন যা থেকে আজও বাংলার সামগ্রিক জনগন মুক্ত হতে পারেনি। দিনের পর দিন বাংলার জনগণ নিষ্পেষিত হয়েছে আর আজও হচ্ছে। তাহত ১৯৭১ এর সত্যিকার চেতনা বা ৩০ লক্ষ বাংলার মানুষের আত্মত্যাগ সবহ আজ ব্যর্থ হয়ে গেছে। আমরা আজও সেহ আগ্রাসী রুলস ছিন্ন করে স্বাধীনভাবে বাংলায় জীবন যাপন করতে পারছি না। যা আমাদের নিয়তী।

আর এখানেহ আমাদের ব্যর্থতা, আমাদের দুর্বলতা । সামরিক খাত আর বেসামরিক খাত সবহ বাংলার জনগনের।আর সকলেহ জনগনের সেবায় নিয়োজিত এটাহ দেশের মুল কথা/নীতি কথা্। অথচ আজ আমরা সামরিক খাতের হিসাব অথবা জবাবদিহিতা চাহতে পারি না। কিন্ত কেন ? কারন আমরাহ আজ আমাদের সত্যিকার চেতনা, মুল কথা, মুল নীতি থেকে সরে এসে্ছি। যারা সরকার গঠন করে তারাহ সত্যিকার গনতন্ত্রকে হ্ত্যা করে। সরকার সকল সময়হ জনগনের কাছে জবাবদিহিতা দিতে ব্যর্থ হয়। আর তখন দেশের ভিতর বিচার ব্যবস্থা, জবাবদিহিতা ও সচ্ছতার অভাব পরিলক্ষিত হয়। সরকারী অবকাঠামো ভেঙ্গে যায়। তখন সেহ সেনাবাহিনী যারা দেশের সার্বভৌম রক্ষার জন্য নিবেদিত তাদের ভিতর চেঞ্চ অব কমান্ডেরও পরিবর্তন হয়। কারন তারাও বাংলার জনগণ আর আমাদের সমাজে দুহ ধরনের লোক বাস করে –ভাল আর খারাপ। তবে আজকাল খারাপ মানুষের সংখ্যাহ বেশি। তাহত সকলক্ষেত্রেহ তাদেরও মন মানসিকতার পরিবর্তন আসে। লোকে বলে-‘ বাচা মরার ক্ষেত্রে দ্বিতীয় সুযোগ আর আসেনা।’ আমরাদের মধ্যে আজ এমন অনেক লোক আছে যারা এহ মতবাদে বিশ্বাসী। যেমন অনেক রাজনীতিবিদ, আমলা সময়ের সাথে সাথে নিজেদের আখের গোছাতে দুর্নীতির আশ্রয় নেয়। ঠিক এমনি সেনাবাহিনীর সদস্যারাও আমাদের মত মানুষ তারা কোন দেবতা নয়। সুতরাং সেখানেও দুর্নীতি হতে পারে। বিশেষ করে সেনাবাহিনীর জীবনটা শৃঙ্খলাবদ্ধ আর কষ্টসাধ্য যেখানে জীবনের ঝুকি থাকে অনেক সময়।আর সব বাধা/প্রতিকুলতা শেষ করে যখন উচ্চস্তর স্থানে যাওয়া যাবে তখনহ সেটা হয়ে যাবে লাক্সিয়াস আর তখনহ হয়ত দুর্নীতি সম্ভব।তবে তাদের দোষ দিয়ে কি লাভ ? যেখানে গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থায় সরকারহ জনগনের কাছে জবাবদিহি করতে ব্যর্থ তখন সেনাবাহিনী কেন সরকারকে জবাবদিহি দিবে ?

এটাহ বাস্তব। তবে দেশের সকল সেক্টর থেকে দুর্নীতি হ্রাস করা সম্ভব আর তার জন্য প্রথমেহ পরিবর্তন করতে হবে আমাদের মন মানসিকতার আর বুঝতে হবে সত্যিকার বাস্তবতাকে। বুঝতে হবে সত্যিকার মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, বুঝতে হবে দেশের মুলকথা/মুলনীতি।বুঝতে হবে সত্যিকার গণতান্ত্রিক দেশের রুপরেখা কি হতে পারে।বুঝতে হবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী হল আমাদের অহংকার। আমাদের সম্পদ। আমাদের মাতৃভূমির সার্বভৌম রক্ষায় নিবেদিত সৈনিক। তারা সকল দল, মত ও জাতির উর্দ্ধে।তৈরী করতে হবে জনগনের কাছে জবাবদিহি করার মত সৎসাহস।আর বিশ্বাস করতে হবে আল্লাহ ও কুরআনকে। ভাবতে হবে আজহ আমার শেষ দিন। আর তখনহ আমরা আশা করতে পারব একটি দুর্নীতিমুক্ত সমাজ যেখানে জনগনের অধিকার সুনিশ্চিত হবে।  

Thursday, October 13, 2011

My views and my targets.--by Krishan Konna Rahila

Krishan Konna Rahila.

বাংলাদেশ সচিবালয় হল-দেশের প্রাণকেন্দ্র যেখান থেকে দেশের সবকিছুকে নিয়ন্ত্রিত করা হয়, আইন তেরী করা হয়৷ আর এই সবিচালয়ই নিয়ন্ত্রন করে সারা বাংলাসহ বিশ্বের সকল দেশে অবস্থিত আমাদের মিশনগুলিকে অর্থাত্‍ মাথা থেকে পা পর্যনত্ম একটি আয়বয়-একটি সুস্থ্য সবল দেহ৷ দেহের প্রতিটি অংশই দেহের অতি গুরম্নত্বপূণ অংশ৷ একটিকে বাদ দিলে অথবা দুর্বল হয়ে পড়লে তা হয়ে যায় তখন প্রতিবন্ধী৷ আর দেহের কোন অংশ দুর্বল হলেই আমরা অনুভব করতে পারি আমাদের দেহের সমস্যা কোথায় ? আর তখনই আমরা চিকিত্‍সকের পরামর্শ নেহ৷ ঠিক যখন আমি দেখলাম মাথাটি ক্রমান্বয়ে মোটা হচ্ছে পচন ধরেছে, আর নিচের সকল অংগগুলি দুর্বল হয়ে যাচ্ছে৷ অচিরেই দেহের অন্যান্য অংগে তা ক্যান্সারের মত সংক্রমিত হয়ে যে কোন সময় সেগুলিও দুবর্ল হয়ে ধ্বংষ হয়ে যাবে৷ তাই এখন দেহটিকে বাচাঁতে হলে তার সঠিক চিকিত্‍সা প্রয়োজন আর তা মাথা থেকেই শুরম্ন করতে হবে৷ কেবল অন্যান্য অংগ প্রত্যাঙ্গগুলিকে বাচাঁবার জন্য৷ 'প্রিভেশন ইজ বেটার দ্যান কিউর৷' তাই আজ মা রুপি দেশটিকে বাচাতে হলে মাথা থেকে পা পর্যন্ত তার চিকিত্‍সার প্রয়োজন অত্যন্ত জরুরী৷

. 'টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া' পর্যন্ত আমাদের কান্ট্রি পিস ভিলেজ৷' বাংলার সকল অবকাঠামোকে শক্তিশালী করা৷ দ্যাট মিনস-বাংলার সকল রাসত্মাঘাট, ব্রিজ, কালভাট তেরী করা৷ সকল মৃত খাল বিল, নদী-নালা ড্রেনেজ / কেটে আবার বাংলার মাটির উবর্্রতা ফিরিয়ে আনা৷ সারা বাংলায় গাছপালা রোপন করে ফলে, ফুলে, ফসলে ভরে তুলে সেই অপরম্নপ বাংলাকে আবার সত্যিকার রম্নপে সোনার বাংলায় পরিনত করা৷ আর যা হবে আসছে সতাব্দির সেহ বিরাট চালেন্স মোকাবিলার সামিল৷

. আজ ঢাকা শহরের লোকসংখ্যা ১৫০ লৰ যা আনুপাতিক হাওে অনেক বেশি৷ দেশের সকল উন্নয়নের কর্মকান্ডের কেন্দ্রবিন্দু এই রাজধানী শহর হবার জন্য দিনের পর দিন কেবল এখানে লোকসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ স্বাধীনতার দীর্ঘ সময় পরেও আমাদের দেশের নিম্নাঞ্চলের জীবন যাত্রার মানের পরিবর্তন হয়নি যতটুকু হয়েছে এই ঢাকার শহরের৷ দিনের পর দিন অপরিকল্পিত নগরায়ন গড়ে উঠেছে৷ ঢাকা শহরটি দেশের সকল উন্নয়নের কেন্দ্রস্থল হওযায় মানুষ শহরমুখী হয়েছে, ফলে লোক সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে৷ আর দেশ যখন অর্থনৈতিকভাবে সবল হয়, তখন কালো টাকার পরিমান বৃদ্ধি পায়, দুর্নীতি বেড়ে যায়৷ আর সেই সাথে বেড়ে যায় মানুষের চাহিদা৷ চাহিদার কোন শেষ নেই৷ তাইত আজ বাংলার চিত্র রকম৷ প্রতিনিয়ত নুতন গাড়ীতে ভরে যাচ্ছে৷ দখল করছে জায়গা, থাকার স্থান৷ যেখানে আমাদের মানুষের দাড়াবার জায়গা হয়না, ঘুমাবার জায়গা হয়না যেখানে দাড়াতে হচ্ছে এহ সব যন্ত্রগুলি৷ আর এগুলি হল মানুষের বিলাসিতা উন্নত জীবন যাপন৷ তবে মানুষের চাহিদা থাকবে, সময়ের সাথে সাথে জীবনের পরিবর্তন আসবে৷ এটাই স্বাভাবিক কিনত্ম তা হতে হবে ভিলেজকেন্দ্রিক৷ আর তখনই আসবে আমাদের সত্যিকারের সার্থকর্তা৷

. বাংলায় ৭টি বিভাগ, ৬৪টি জেলা, ৪৬০টি উপজেলা আর ৬৮ হাজার গ্রাম নিয়ে একটি পরিবার৷ আর আমরা সেই পরিবারের সদস্য৷ আজ প্রতিটি বিভাগকে ঠিক আমাদের আধুনিক জীবনের চাহিদার সাথে সামঞ্জস্য রেখে তাকে পরিকল্পিতভাবে সাজাতে হবে৷ প্রতিটি বিভাগে উন্নত মানের আবাসস্থান, স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে হবে৷ যাতে নীজ নীজ এলাকার ভিতর মানুষের সকল চাহিদাই পর্যাপ্ত থাকে৷ মানুষকে যাতে কোন জিনিসের জন্য অন্য কোথায যেতে না হয়৷ জাস্ট যার যার চেম্বারকে সুগঠিত করা৷ আপন ঘরটিকে সুন্দর করে পরিপাটি করে সাজানো৷ যাতে সকল প্রকার দুর্যোগ থেকে আমরা আমাদের পরিবারটিকে রৰা করতে পারি৷

. কৃষি সেক্টরকে উন্নত করা আমার প্রধান লৰ্য কারন আমি সেদিন ৰুধার বিরম্নদ্ধে ঐক্য নামক বিলবোর্ডে স্বাৰর করে জাতির কাছে দায়বদ্ধ হয়েছিলাম৷ আমি সেদিন আমাদের সকল ডিডিদেও সাথে, আমার পরিবার খামারবাড়ীর সাথে, আমাদের বারি, ব্রি, বিএসআরআই, বিনার সাথে যোগাযোগ করতে চেয়েছিলাম কিনত্ম আমার সীমাবদ্ধতা ছিল৷ অনেকের কাছ থেকে আমন্ত্রন পেলেও আমি যোগাযোগ করতে পারিনি যা আমার ব্যর্থতা৷ তাইত আমি কৃষি পরিবারের সদস্য হয়ে আজ আমার অনেক দায়িত্ব এই কৃষি সেক্টরের উপর৷ আজ আমাদেও কৃষি সেক্টর ধ্বংষের মুখে তাই তাকে বাচাঁতে হবে যা আমার জাতির কাছে দেয়া অঙ্গিকার৷

. আমাদের আছে শ্রেষ্ট সম্পদ পৃথিবীর শ্রেষ্ট ম্যানগ্রোভ সুন্দর বন, আছে সি বিচ কক্সবাজারসহ আরও অনেক প্রাকৃতিম সম্পদ৷ আজ আমরা আমাদের সেই সকল প্রাকৃতিক সম্পদকে সত্যিকার অর্থে কাজে লাগিয়ে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মত পর্যটক কেন্দ্রে পরিনত করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন কওে দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোকে শক্তিশালী করতে পারি৷ আমাদের যেমন আছে উন্নত মানের স্টেডিয়াম যা আজ সারা পৃথিবীর কাছে পরিচিত হয়েছে৷ ঠিক এমনি করে যদি আমরা সুন্দরবন,কক্সবাজারসহ সকল প্রাকৃতিক সম্পদকে সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে পর্যটন শিল্পের উপযোগী করে গড়ে তুলতে পারি যা কেবল আমাদের নুতন প্রজন্মের জন্য সত্যিই কল্যানকরই হবেনা যা হবে সম্মৃদ্ধিশালী বাংলাদেশ গড়ার জন্য একটি বড় মানের আয়ের উত্‍স৷

1.