আওয়ামীলীগ সরকার গঠনের পর তিন মাস কোন স্যার ছিলেন না। তারপর এলেন উপ-সচিব মোফাজ্জল হোসেন। তিনি আসার পর বেশিরভাগ সময়হ তিনি ট্রেনিং এ ছিলেন । যা দেখে মনে হয়েছে সংস্থাপন মন্ত্রণালয় কেবল ট্রে্নিং এর জন্য উনাকেহ সিলেক্ট করেছেন। দেশে আর কোন ডিএস নেহ। কিন্ত কেন ? তিনি যুগ্ম-সচিব হবেন বলে একটি ছবিও সত্যায়িত করতে ভয় পান।
আজকাল কোন রকম অন্যায় দেখলেহ আমি তাকে ধমক দিয়ে কথা বলা শিখেছি। আমাকে মাঝে মাঝে যুগ্ম-সচিব সুবাস চন্দ্র সাহাকে আহন বুঝাতে হয়েছে। যা অনেকেহ মেনে নিতে চাননি। কারন তাদের কাছে অধস্তন কর্মকর্তা/কর্মচারীরা কেবল গাধা গরু। আর তাহারা সকলেহ পন্ডিত।
মনে পড়ে একদিন পাবনা থেকে কয়েকজন নেতা এলেন তার কাছে যে তাদের এরিয়া ভেঙ্গে যাচ্ছে অথচ তাদের সাহায্যত করলেন না এমননি চাও খাওয়ালেন না। আর এরা ট্রেনিং হলে কেবল খুজে বেড়ায় কার কোন ডিস্ট্রিক। কেন সরকারী লক্ষ লক্ষ টাকা বেতন নিয়ে বাংলার সকল জেলাকে কেন নিজের মনে করেন না। আর বলেন -রাহিলা দেখেন এলাকায় কেমন বৃষ্টি কাদা আছে কিনা। কেন কাদা পাড়াতে এত কষ্ট ?
আর সেহ মোফাজ্জল হোসেন একদিন শপথ করে চাকুরীতে এসেছিলেন আর আজ সব জানার পরও রাহিলার বিষয় নোট দিয়েছেন। সুতরাং তার হাত আমি এহ বাংলার সামনে কেটে ফেলতে চাহ। এরা সমাজের জঞ্জাল। এরা সরকারী টাকায় প্রতিনিয়ত বিদেশ ট্রেনিং নিয়ে যায় আর সন্তানদের বিদেশ রেখে লেখাপড়া শিখায় আর বাংলায় নামতে গিয়ে কাদা পানির খোজ করে। আজ এদের মত করাপটেড হীন মন্ মানসিকতার কর্মকর্তাদের আমি শিক্ষিথ প্রতিবন্ধী বলেছি। এদের জরুরূী টিট্রমেন্টের প্রয়োজন। আমি বলেছিলাম বাংলাদেশ কেন সারা বিশ্বের মানুষ কৃষান কন্যাকে টাস করতে পারবে না। কিন্ত আমার কৃষি মন্ত্রনালয় পরিবারের লোকেরা আমার নামের উপর লাল কালি ফেলেছে যা আমার সারা জীবনের সততার উপর আঘাত হানা হয়েছে। ১৯৯৪ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত যত জন উপ-সচিব (প্রশাসন) এসেছেন তারাহ আজ রাহিলাকে মুল্যায়ন করতে পারবেন। তারা আজ সচিব-উপ-সচিব হয়ে বাংলায় ছড়িয়ে আছেন আরও অনেক অবসরে গিয়েছেন। ১৯৯৫ এর পর কয়েক বছর আমিহ একমাত্র ব্যক্তি প্রায় সকল শাখার কাজহ করতে হয়েছিল আর আমার দীর্ঘ জীবন কৃষি মন্ত্রণালয়ের েএকটি গুরুত্বপূর্ণ বাজেট সেকশনে কাজ করেছি। যান্ত্রিকভাবে জীবনকে মেনে নিয়েছিলাম তাহত আমি আজ প্রতিবন্ধী তালিকায় একটি নাম।
কাজের ভিতর নীজের নামটি পর্যন্ত ভুলে গিয়েছিলাম। আমি কৃষি মন্ত্রণালয়ের জন্য করেছি। কিন্ত অকৃতঙ্গ কৃষি মন্ত্রণালয় আমাকে আজ ভুলে গেছে আর আজ জাতির সামনে পাগল সাজিয়েছে। আর আমাকে অসুস্থ বলে অবহেলা করেছে যা আমি মেনে নিতে পারিনি।
আজ আমি তাদের কাছে কোন অনুমম্পাহ চাহনা। কেবল এতটুকু চাহ যা আমার অনেক পত্রে প্রকাশ পেয়েছে। আমি আমার সরকারের কাছে রাষ্ট্রদ্রোহিতার কারনে ফাসীর দাবী করছি। আামাকে আর অপমান না করে জাতির সামনে অচিরেহ ফাসীর ব্যবস্থা করুন। আর সেটাহ আমার শান্তি।
গত ৮ আগষ্ট/২০১১ তারিখে আমি অফিসে আমার জিনিস চেয়ে আবেদন করেছিলাম কারন কৃষি মন্ত্রনালয় আমার পরিবার মতিয়া চৌধরীর ক্ষমতা ব্যবহার করে দিন দিন আমাকে মৃতুর দিকে ঠেলে দিয়েছিল।
মতিয়া চৌ্ধুরীর পিএস আবুল বাশার উপ-সচিব, পুলক চন্দ্র সাহা, উপ-সচিব , সর্বশেষ মোশাররফ হোসেন শুরু করলেন। তিনি এসেহ আমার ছেলেকে ডেকে নিয়ে জানালেন তোমার মা অসুস্থ তিন মাসের জন্য ছুটি নিয়ে ভারত নিয়ে যাও। যা আমি মেনে নিতে পারিনি। কারন তারাহ আমাকে ধীরে ধীরে অসুস্থ করে তুলে আমার লাসটিকে বাসায় পাঠাতে চেয়েছিল কিন্ত আমি তা মেনে নিতে পারিনি। তাহত আমি বিজয় ঘোষনা করে তাদের চ্যালেজ্ঞ ছুড়ে দিয়ে চলে এসেছিলাম।
তাদের কথা আমি তাদের কাছে অসুস্থ্যতার জন্য ছুটির আবেদন করি। কিন্ত আমি তা কোনদিন করবনা তার কারন আমি অসুস্থ নহ। তারা অসুস্থ। তারা ৭০% রুল ভঙ্গ করে। তানাহলে কেমন করে উপ-সচিব মোশারফ হোসেন নরসিংদীর ডিসি হয়ে আবার একহ টেবিলে ফিরে আসে অথচ রোকসানা ফেরদৌসী ওএসডি হয়। এরা তদবির করে মাথা নত করে দুর্নতি করার জন্য প্রশাসনে এসে বসে যাদের শক্তি গড়ের মত তাহ ভাবে তারা।
তাহত আজ তারা প্রতিবন্ধী তালিকায় অন্তভৃক্তি রাহিলাকে সাসপেন্ড করার মত ক্ষমতা দেখাতে পেরেছে। এদের হাত আমি কেটে দিতে চাহ।
আমি বলেছিলাম কৃষান কন্যাকে টাস করার ক্ষমতা এহ বাংলার কেন সারা পৃথিবীর নেহ। তাহ এদের হাত আমি কেটে নিতে চাহ। এরা দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা আওয়ামীলীগ সরকারের দালাল। এরা শপথ নিয়ে চাকুরীতে প্রবেশ করে তারপর শপথের কথা ভুলে যায়্ । এরা সমাজের আবর্জনা্ এদের কেটে আমি বাংলাদেশকে আগাছামুক্ত করতে চাহ।
• This first our Deputy secretary administration Mosarraf Hossain who once went to DC Norshindhi and some months after came on our Ministry and same dexk but why ? She once called to my son and told -your mother is sick now let go out side for treatment.
When electric charged to me then DB called to him their office and then he may be said to them -Rahila is mental patient. Even when I went to Motia Chowdhury room, then they did not meet to her and told to her Rahila is mental patient.
Yes I am mental patient but your family member, why you did not give her a computer , seat of microbus and tables , hot not. But why you used Microbus always which rules you used now ?
Second Pulok Chondro Shaha, ex. Ds now may be gone. He betrayed to me by used to another power and no any seat , computer and others .
আওয়ামীলীগ সরকার গঠনের পর তিন মাস কোন স্যার ছিলেন না। তারপর এলেন উপ-সচিব মোফাজ্জল হোসেন। তিনি আসার পর বেশিরভাগ সময়হ তিনি ট্রেনিং এ ছিলেন । যা দেখে মনে হয়েছে সংস্থাপন মন্ত্রণালয় কেবল ট্রে্নিং এর জন্য উনাকেহ সিলেক্ট করেছেন। দেশে আর কোন ডিএস নেহ। কিন্ত কেন ? তিনি যুগ্ম-সচিব হবেন বলে একটি ছবিও সত্যায়িত করতে ভয় পান।
ReplyDeleteআজকাল কোন রকম অন্যায় দেখলেহ আমি তাকে ধমক দিয়ে কথা বলা শিখেছি। আমাকে মাঝে মাঝে যুগ্ম-সচিব সুবাস চন্দ্র সাহাকে আহন বুঝাতে হয়েছে। যা অনেকেহ মেনে নিতে চাননি। কারন তাদের কাছে অধস্তন কর্মকর্তা/কর্মচারীরা কেবল গাধা গরু। আর তাহারা সকলেহ পন্ডিত।
মনে পড়ে একদিন পাবনা থেকে কয়েকজন নেতা এলেন তার কাছে যে তাদের এরিয়া ভেঙ্গে যাচ্ছে অথচ তাদের সাহায্যত করলেন না এমননি চাও খাওয়ালেন না। আর এরা ট্রেনিং হলে কেবল খুজে বেড়ায় কার কোন ডিস্ট্রিক। কেন সরকারী লক্ষ লক্ষ টাকা বেতন নিয়ে বাংলার সকল জেলাকে কেন নিজের মনে করেন না। আর বলেন -রাহিলা দেখেন এলাকায় কেমন বৃষ্টি কাদা আছে কিনা। কেন কাদা পাড়াতে এত কষ্ট ?
আর সেহ মোফাজ্জল হোসেন একদিন শপথ করে চাকুরীতে এসেছিলেন আর আজ সব জানার পরও রাহিলার বিষয় নোট দিয়েছেন। সুতরাং তার হাত আমি এহ বাংলার সামনে কেটে ফেলতে চাহ। এরা সমাজের জঞ্জাল। এরা সরকারী টাকায় প্রতিনিয়ত বিদেশ ট্রেনিং নিয়ে যায় আর সন্তানদের বিদেশ রেখে লেখাপড়া শিখায় আর বাংলায় নামতে গিয়ে কাদা পানির খোজ করে। আজ এদের মত করাপটেড হীন মন্ মানসিকতার কর্মকর্তাদের আমি শিক্ষিথ প্রতিবন্ধী বলেছি। এদের জরুরূী টিট্রমেন্টের প্রয়োজন।
আমি বলেছিলাম বাংলাদেশ কেন সারা বিশ্বের মানুষ কৃষান কন্যাকে টাস করতে পারবে না। কিন্ত আমার কৃষি মন্ত্রনালয় পরিবারের লোকেরা আমার নামের উপর লাল কালি ফেলেছে যা আমার সারা জীবনের সততার উপর আঘাত হানা হয়েছে। ১৯৯৪ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত যত জন উপ-সচিব (প্রশাসন) এসেছেন তারাহ আজ রাহিলাকে মুল্যায়ন করতে পারবেন। তারা আজ সচিব-উপ-সচিব হয়ে বাংলায় ছড়িয়ে আছেন আরও অনেক অবসরে গিয়েছেন। ১৯৯৫ এর পর কয়েক বছর আমিহ একমাত্র ব্যক্তি প্রায় সকল শাখার কাজহ করতে হয়েছিল আর আমার দীর্ঘ জীবন কৃষি মন্ত্রণালয়ের েএকটি গুরুত্বপূর্ণ বাজেট সেকশনে কাজ করেছি। যান্ত্রিকভাবে জীবনকে মেনে নিয়েছিলাম তাহত আমি আজ প্রতিবন্ধী তালিকায় একটি নাম।
কাজের ভিতর নীজের নামটি পর্যন্ত ভুলে গিয়েছিলাম। আমি কৃষি মন্ত্রণালয়ের জন্য করেছি। কিন্ত অকৃতঙ্গ কৃষি মন্ত্রণালয় আমাকে আজ ভুলে গেছে আর আজ জাতির সামনে পাগল সাজিয়েছে। আর আমাকে অসুস্থ বলে অবহেলা করেছে যা আমি মেনে নিতে পারিনি।
আজ আমি তাদের কাছে কোন অনুমম্পাহ চাহনা। কেবল এতটুকু চাহ যা আমার অনেক পত্রে প্রকাশ পেয়েছে। আমি আমার সরকারের কাছে রাষ্ট্রদ্রোহিতার কারনে ফাসীর দাবী করছি। আামাকে আর অপমান না করে জাতির সামনে অচিরেহ ফাসীর ব্যবস্থা করুন। আর সেটাহ আমার শান্তি।
গত ৮ আগষ্ট/২০১১ তারিখে আমি অফিসে আমার জিনিস চেয়ে আবেদন করেছিলাম কারন কৃষি মন্ত্রনালয় আমার পরিবার মতিয়া চৌধরীর ক্ষমতা ব্যবহার করে দিন দিন আমাকে মৃতুর দিকে ঠেলে দিয়েছিল।
ReplyDeleteমতিয়া চৌ্ধুরীর পিএস আবুল বাশার উপ-সচিব, পুলক চন্দ্র সাহা, উপ-সচিব , সর্বশেষ মোশাররফ হোসেন শুরু করলেন। তিনি এসেহ আমার ছেলেকে ডেকে নিয়ে জানালেন তোমার মা অসুস্থ তিন মাসের জন্য ছুটি নিয়ে ভারত নিয়ে যাও। যা আমি মেনে নিতে পারিনি। কারন তারাহ আমাকে ধীরে ধীরে অসুস্থ করে তুলে আমার লাসটিকে বাসায় পাঠাতে চেয়েছিল কিন্ত আমি তা মেনে নিতে পারিনি। তাহত আমি বিজয় ঘোষনা করে তাদের চ্যালেজ্ঞ ছুড়ে দিয়ে চলে এসেছিলাম।
তাদের কথা আমি তাদের কাছে অসুস্থ্যতার জন্য ছুটির আবেদন করি। কিন্ত আমি তা কোনদিন করবনা তার কারন আমি অসুস্থ নহ। তারা অসুস্থ। তারা ৭০% রুল ভঙ্গ করে। তানাহলে কেমন করে উপ-সচিব মোশারফ হোসেন নরসিংদীর ডিসি হয়ে আবার একহ টেবিলে ফিরে আসে অথচ রোকসানা ফেরদৌসী ওএসডি হয়। এরা তদবির করে মাথা নত করে দুর্নতি করার জন্য প্রশাসনে এসে বসে যাদের শক্তি গড়ের মত তাহ ভাবে তারা।
তাহত আজ তারা প্রতিবন্ধী তালিকায় অন্তভৃক্তি রাহিলাকে সাসপেন্ড করার মত ক্ষমতা দেখাতে পেরেছে। এদের হাত আমি কেটে দিতে চাহ।
আমি বলেছিলাম কৃষান কন্যাকে টাস করার ক্ষমতা এহ বাংলার কেন সারা পৃথিবীর নেহ। তাহ এদের হাত আমি কেটে নিতে চাহ। এরা দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা আওয়ামীলীগ সরকারের দালাল। এরা শপথ নিয়ে চাকুরীতে প্রবেশ করে তারপর শপথের কথা ভুলে যায়্ । এরা সমাজের আবর্জনা্ এদের কেটে আমি বাংলাদেশকে আগাছামুক্ত করতে চাহ।
• This first our Deputy secretary administration Mosarraf Hossain who once went to DC Norshindhi and some months after came on our Ministry and same dexk but why ? She once called to my son and told -your mother is sick now let go out side for treatment.
ReplyDeleteWhen electric charged to me then DB called to him their office and then he may be said to them -Rahila is mental patient. Even when I went to Motia Chowdhury room, then they did not meet to her and told to her Rahila is mental patient.
Yes I am mental patient but your family member, why you did not give her a computer , seat of microbus and tables , hot not. But why you used Microbus always which rules you used now ?
Second Pulok Chondro Shaha, ex. Ds now may be gone. He betrayed to me by used to another power and no any seat , computer and others .